চুয়াডাঙ্গা ০১:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৪৪ ধারা চলমান তবুও ২ গ্রুপের সংঘর্ষ


ফাইল ছবি

 

বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধিঃ বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে বিএনপির সম্মেলনের বিরোধিতা করতে দলটির একাংশ বিক্ষোভে অংশ নেয়। এ সময় বাঞ্ছারামপুর উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর এবং সড়কে আগুন ধরিয়ে আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভকারীরা।

 

এ ঘটনায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি শান্ত করে এবং এক ঘণ্টা পর সড়কটি খুলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহা. আবুল মুনসুর জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকায় টহল দিচ্ছে এবং এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

 

উল্লেখ্য, বুধবার সকালে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। যেখানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তবে বিএনপির দুই গ্রুপ একটি গঠিত ছিল কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান পলাশের নেতৃত্বে, অন্যটি এম এ খালেক পিএফসি গ্রুপের নেতৃত্বে—এদের মধ্যে বিরোধের কারণে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর আগেও এই দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল, যাতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছিল। এ পরিস্থিতিতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে দুই পক্ষের সমাবেশে বাধা দেয়। যাতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত না হয়।



Source link

প্রসঙ্গঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজায় প্রাণহানি ৪৪ হাজার ছুঁই ছুঁই

avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

১৪৪ ধারা চলমান তবুও ২ গ্রুপের সংঘর্ষ

প্রকাশ : ০৫:২৬:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪


ফাইল ছবি

 

বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধিঃ বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে বিএনপির সম্মেলনের বিরোধিতা করতে দলটির একাংশ বিক্ষোভে অংশ নেয়। এ সময় বাঞ্ছারামপুর উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর এবং সড়কে আগুন ধরিয়ে আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভকারীরা।

 

এ ঘটনায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি শান্ত করে এবং এক ঘণ্টা পর সড়কটি খুলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহা. আবুল মুনসুর জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকায় টহল দিচ্ছে এবং এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

 

উল্লেখ্য, বুধবার সকালে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। যেখানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। তবে বিএনপির দুই গ্রুপ একটি গঠিত ছিল কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান পলাশের নেতৃত্বে, অন্যটি এম এ খালেক পিএফসি গ্রুপের নেতৃত্বে—এদের মধ্যে বিরোধের কারণে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর আগেও এই দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল, যাতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছিল। এ পরিস্থিতিতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে দুই পক্ষের সমাবেশে বাধা দেয়। যাতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত না হয়।



Source link