চুয়াডাঙ্গা ১১:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাশ্রয়ী মূল্যে তেল-ডাল-চিনি পাবে ১০ লাখ শ্রমিক


নিম্ন আয়ের মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য দিতে ফ্যামিলি কার্ড চালু করে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এই কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও চিনি দিচ্ছে সরকার। সেই সঙ্গে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৫ কেজি চাল বিক্রির কার্যক্রম চলমান। এই ১ কোটি পরিবারের বাইরে বিজিএমইএ’র আওতাভুক্ত ১০ লাখ পোশাক শ্রমিককে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার।

এই কার্যক্রম চালাতে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় একটি প্রস্তাব নিয়ে যাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (২৭ নভেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এই সভা হবে। সভায় প্রস্তাবটির নীতিগত অনুমোদন মিললে টঙ্গী, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, আশুলিয়া, সাভারসহ ঢাকার আশপাশের পোশাক কারখানার শ্রমিকদের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই ১০ লাখ শ্রমিকদের কাছে চিনি, ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল বিক্রি বাবদ মাসিক সম্ভাব্য ব্যয় হবে ৩১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর প্রতি মাসে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রায় ৫ হাজার টন চালের প্রয়োজন হবে।

এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে নির্ধারিত পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পাশাপাশি খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পাওয়া ৫ কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য ক্রয় করতে পারছেন।

আরও পড়ুন:

তিনি বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবের ডিও’র ভিত্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী টঙ্গী, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, আশুলিয়া, সাভারসহ ঢাকার কাছে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মাঝে টিসিবির নির্ধারিত পণ্যগুলো ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।

এদিকে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভাও হবে। সয়াবিন তেল, চিনি, মসুর ডাল, সার কেনা সংক্রান্ত কয়েকটি প্রস্তাব উপস্থাপন হতে পারে এ সভায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে। বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রডাক্টস থেকে এই সয়াবিন তেল কিনতে খরচ হবে ৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ধরা হচ্ছে ১৬৬ টাকা। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে এই সয়াবিন তেল কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন চিনি কেনার একটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে মেঘনা সুগার রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১১৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দিয়ে এই চিনি কেনা হবে। প্রতি কেজি চিনির দাম পড়বে ১১৬ টাকা ৮৫ পয়সা। এই চিনি আগামী পবিত্র রমজান মাসে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে।

সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টন চিনি কেনার আরেকটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১১৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দিয়ে মেঘনা সুগার রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এই চিনি কেনা হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজি চিনির মূল্য পড়বে ১১৫ টাকা ৮৫ পয়সা। এই চিনিও আগামী পবিত্র রমজান মাসে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে।

সূত্রটি জানিয়েছে, সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ৯৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা দিয়ে রাজশাহীর নাবিল নাবা ফুডস লিমিটেড থেকে এই মসুর ডাল কেনা হবে। প্রতি কেজি মসুর ডালের মূল্য পড়বে ৯৭ টাকা ৯৭ পয়সা। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে এই ডাল বিক্রি হবে।

এছাড়া সভায় কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনার একটি প্রস্তাব দিতে পারে শিল্প মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১২০ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে এই সার কেনা হবে। প্রতি টন ইউরিয়া সারের দাম ৩৩৫.৬২৫ মার্কিন ডলার হবে। এতে ৩০ হাজার টন ইউরিয়া সারের দাম পড়বে ১ কোটি ৬৮ হাজার ৭৫০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২০ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

এছাড়া সৌদি আরবের সাবিক এগ্রো-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির একটি প্রস্তাব দিতে পারে শিল্প মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১২৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা দিয়ে এই সার কেনা হবে। প্রতি টন ৩৪৬.৭৫ মার্কিন ডলার হিসেবে মোট ব্যয় হবে ১ কোটি ৪ লাখ ২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার।

এমএএস/জেডএইচ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।



সুত্র জাগোনিউজ২৪

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

সাশ্রয়ী মূল্যে তেল-ডাল-চিনি পাবে ১০ লাখ শ্রমিক

আপডেটঃ ১২:২৪:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪


নিম্ন আয়ের মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য দিতে ফ্যামিলি কার্ড চালু করে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এই কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও চিনি দিচ্ছে সরকার। সেই সঙ্গে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৫ কেজি চাল বিক্রির কার্যক্রম চলমান। এই ১ কোটি পরিবারের বাইরে বিজিএমইএ’র আওতাভুক্ত ১০ লাখ পোশাক শ্রমিককে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার।

এই কার্যক্রম চালাতে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় একটি প্রস্তাব নিয়ে যাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (২৭ নভেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এই সভা হবে। সভায় প্রস্তাবটির নীতিগত অনুমোদন মিললে টঙ্গী, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, আশুলিয়া, সাভারসহ ঢাকার আশপাশের পোশাক কারখানার শ্রমিকদের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই ১০ লাখ শ্রমিকদের কাছে চিনি, ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল বিক্রি বাবদ মাসিক সম্ভাব্য ব্যয় হবে ৩১ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর প্রতি মাসে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রায় ৫ হাজার টন চালের প্রয়োজন হবে।

এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে নির্ধারিত পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পাশাপাশি খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পাওয়া ৫ কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য ক্রয় করতে পারছেন।

আরও পড়ুন:

তিনি বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবের ডিও’র ভিত্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী টঙ্গী, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, আশুলিয়া, সাভারসহ ঢাকার কাছে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মাঝে টিসিবির নির্ধারিত পণ্যগুলো ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।

এদিকে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভাও হবে। সয়াবিন তেল, চিনি, মসুর ডাল, সার কেনা সংক্রান্ত কয়েকটি প্রস্তাব উপস্থাপন হতে পারে এ সভায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে। বসুন্ধরা মাল্টি ফুড প্রডাক্টস থেকে এই সয়াবিন তেল কিনতে খরচ হবে ৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ধরা হচ্ছে ১৬৬ টাকা। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে এই সয়াবিন তেল কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন চিনি কেনার একটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে মেঘনা সুগার রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১১৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দিয়ে এই চিনি কেনা হবে। প্রতি কেজি চিনির দাম পড়বে ১১৬ টাকা ৮৫ পয়সা। এই চিনি আগামী পবিত্র রমজান মাসে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে।

সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টন চিনি কেনার আরেকটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১১৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দিয়ে মেঘনা সুগার রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এই চিনি কেনা হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতি কেজি চিনির মূল্য পড়বে ১১৫ টাকা ৮৫ পয়সা। এই চিনিও আগামী পবিত্র রমজান মাসে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে।

সূত্রটি জানিয়েছে, সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ৯৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা দিয়ে রাজশাহীর নাবিল নাবা ফুডস লিমিটেড থেকে এই মসুর ডাল কেনা হবে। প্রতি কেজি মসুর ডালের মূল্য পড়বে ৯৭ টাকা ৯৭ পয়সা। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে এই ডাল বিক্রি হবে।

এছাড়া সভায় কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনার একটি প্রস্তাব দিতে পারে শিল্প মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১২০ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে এই সার কেনা হবে। প্রতি টন ইউরিয়া সারের দাম ৩৩৫.৬২৫ মার্কিন ডলার হবে। এতে ৩০ হাজার টন ইউরিয়া সারের দাম পড়বে ১ কোটি ৬৮ হাজার ৭৫০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২০ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

এছাড়া সৌদি আরবের সাবিক এগ্রো-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির একটি প্রস্তাব দিতে পারে শিল্প মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দিলে ১২৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা দিয়ে এই সার কেনা হবে। প্রতি টন ৩৪৬.৭৫ মার্কিন ডলার হিসেবে মোট ব্যয় হবে ১ কোটি ৪ লাখ ২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার।

এমএএস/জেডএইচ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।



সুত্র জাগোনিউজ২৪