চুয়াডাঙ্গা ০৩:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত শেখ হাসিনার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত : রিজভী



print news

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। আর শেখ হাসিনাকে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কানছে।এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে তিনি উপস্থিত সাংবাদবকদের সামনে এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে গিয়ে কীভাবে নিজ দেশের ছাত্র, শ্রমিক রিকশাচালক থেকে শুরু করে অসংখ্য মানুষের রক্ত পাণ করেছেন তা শেখ হাসিনার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত: রিজভীসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। আর শেখ হাসিনাকে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কাঁদছে।

এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে গিয়ে কীভাবে নিজ দেশের ছাত্র, শ্রমিক রিকশাচালক থেকে শুরু করে অসংখ্য মানুষের রক্ত পান করেছেন তা এইসব আহত রোগীদের দেখলে বুঝা যায়। এদের দেখলে হৃদয়টা কেঁদে ওঠে। শরীর শিউরে ওঠে।‘

তিনি বলেন, ‘সেই পলাতক প্রধানমন্ত্রীকে যারা আশ্রয় দিয়েছে, সেখান থেকে যারা বিভিন্ন অপপ্রচার করছে, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বাংলাদেশে এসে আন্দোলনে আহত এইসব ছাত্র-জনতাকে দেখুন। কি ধরনের ভয়াবহ নির্মম পাশবিকতা চালিয়েছে হাসিনা সরকার। কারো মুখ নষ্ট হয়ে গেছে। কারো দুই হাত উড়ে গেছে। কারো দুই পা কেটে ফেলা হয়েছে। কারো চোখের কর্নিয়া নষ্ট হয়ে গেছে। জীবন যেন তাদের কাছে এখন অভিশাপ।‘

সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নাকি দিনরাত হিন্দুদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, মানুষদেরকে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে, এই ধরনের অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রযুক্তির এই যুগে তারা সফল হতে পারছে না। তারা হাসিনাকে দিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতেন। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কাঁদছে।

আগরতলায় বাংলাদেশের পতাকা অবমাননা, বাংলাদেশিদের ওপর হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী একটি ভয়ংকর আন্তর্জাতিক গুরুতর অপরাধ বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারা একবারও চিন্তা করেনি শেখ হাসিনা নিজ দেশের মানুষের উপর কি নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে। কি হিংস্র আচরণ করেছে। আহত এইসব ছাত্রকে দেখলে মনে হয় কোন হরর সিনেমার দৃশ্য। শেখ হাসিনা এইরকম কর্মকাণ্ড করে গেছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র, সার্বভৌম রাষ্ট্র মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ। কেউ এই দেশকে ভয় দেখিয়ে মাথানত করাতে পারবে না। চোখ রাঙিয়ে নতজানু করতে পারবে না।‘

তিনি বলেন, ‘যারা আমার ভাইদের হত্যা করেছে, হাত কেটে দিয়েছে, মুখ উড়িয়ে দিয়েছে তাদের বিচার বাংলাদেশে হতেই হবে। যারা নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শুরু করে প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাকে রক্ষার চেষ্টা করবে, তারা স্বাধীনতা বিরোধী। সার্বভৌমত্বের বিরোধী। জনগণের বিরোধী।‘

 এইসব আহত রোগীদের দেখলে বুঝা যায়। এদের দেখলে হৃদয়টা কেঁদে ওঠে। শরীর শিউরে ওঠে।‘

তিনি বলেন, ‘সেই পলাতক প্রধানমন্ত্রীকে যারা আশ্রয় দিয়েছে, সেখান থেকে যারা বিভিন্ন অপপ্রচার করছে, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বাংলাদেশে এসে আন্দোলনে আহত এইসব ছাত্র-জনতাকে দেখুন। কি ধরনের ভয়াবহ নির্মম পাশবিকতা চালিয়েছে হাসিনা সরকার। কারো মুখ নষ্ট হয়ে গেছে। কারো দুই হাত উড়ে গেছে। কারো দুই পা কেটে ফেলা হয়েছে। কারো চোখের কর্নিয়া নষ্ট হয়ে গেছে। জীবন যেন তাদের কাছে এখন অভিশাপ।‘সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নাকি দিনরাত হিন্দুদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, মানুষদেরকে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে, এই ধরনের অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রযুক্তির এই যুগে তারা সফল হতে পারছে না। তারা হাসিনাকে দিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতেন। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কানছে।

আগরতলায় বাংলাদেশের পতাকা অবমাননা, বাংলাদেশীদের ওপর হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী একটি ভয়ংকর আন্তর্জাতিক গুরুতর অপরাধ বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারা একবারও চিন্তা করেনি শেখ হাসিনা নিজ দেশের মানুষের উপর কি নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে। কি হিংস্র আচরণ করেছে। আহত এইসব ছাত্রছাতাকে দেখলে মনে হয় কোন হরর সিনেমার দৃশ্য। শেখ হাসিনা এইরকম কর্মকাণ্ড করে গেছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র, সর্বভৌম রাষ্ট্র মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ। কেউ এই দেশকে ভয় দেখিয়ে মাথানত করাতে পারবে না। চোখ রাঙিয়ে নতজানু করতে পারবে না।‘

তিনি বলেন, ‘যারা আমার ভাইদের হত্যা করেছে, হাত কেটে দিয়েছে, মুখ উড়িয়ে দিয়েছে তাদের বিচার বাংলাদেশে হতেই হবে। যারা নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শুরু করে প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাকে রক্ষার চেষ্টা করবে, তারা স্বাধীনতা বিরোধী। সার্বভৌমত্বের বিরোধী। জনগণের বিরোধী।‘



সুত্র লিংক

প্রসংঙ্গ :

এনআইডিতে আলাদা হচ্ছে ভোটার এলাকা

avashnews

Powered by WooCommerce

ভারত শেখ হাসিনার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত : রিজভী

আপডেটঃ ০৬:৫৭:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪



print news

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। আর শেখ হাসিনাকে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কানছে।এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে তিনি উপস্থিত সাংবাদবকদের সামনে এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে গিয়ে কীভাবে নিজ দেশের ছাত্র, শ্রমিক রিকশাচালক থেকে শুরু করে অসংখ্য মানুষের রক্ত পাণ করেছেন তা শেখ হাসিনার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত: রিজভীসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। আর শেখ হাসিনাকে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করত ভারত। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কাঁদছে।

এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রক্তপিপাসু নীতির উপর ভিত্তি করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে ছিলেন। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে গিয়ে কীভাবে নিজ দেশের ছাত্র, শ্রমিক রিকশাচালক থেকে শুরু করে অসংখ্য মানুষের রক্ত পান করেছেন তা এইসব আহত রোগীদের দেখলে বুঝা যায়। এদের দেখলে হৃদয়টা কেঁদে ওঠে। শরীর শিউরে ওঠে।‘

তিনি বলেন, ‘সেই পলাতক প্রধানমন্ত্রীকে যারা আশ্রয় দিয়েছে, সেখান থেকে যারা বিভিন্ন অপপ্রচার করছে, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বাংলাদেশে এসে আন্দোলনে আহত এইসব ছাত্র-জনতাকে দেখুন। কি ধরনের ভয়াবহ নির্মম পাশবিকতা চালিয়েছে হাসিনা সরকার। কারো মুখ নষ্ট হয়ে গেছে। কারো দুই হাত উড়ে গেছে। কারো দুই পা কেটে ফেলা হয়েছে। কারো চোখের কর্নিয়া নষ্ট হয়ে গেছে। জীবন যেন তাদের কাছে এখন অভিশাপ।‘

সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নাকি দিনরাত হিন্দুদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, মানুষদেরকে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে, এই ধরনের অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রযুক্তির এই যুগে তারা সফল হতে পারছে না। তারা হাসিনাকে দিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতেন। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কাঁদছে।

আগরতলায় বাংলাদেশের পতাকা অবমাননা, বাংলাদেশিদের ওপর হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী একটি ভয়ংকর আন্তর্জাতিক গুরুতর অপরাধ বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারা একবারও চিন্তা করেনি শেখ হাসিনা নিজ দেশের মানুষের উপর কি নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে। কি হিংস্র আচরণ করেছে। আহত এইসব ছাত্রকে দেখলে মনে হয় কোন হরর সিনেমার দৃশ্য। শেখ হাসিনা এইরকম কর্মকাণ্ড করে গেছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র, সার্বভৌম রাষ্ট্র মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ। কেউ এই দেশকে ভয় দেখিয়ে মাথানত করাতে পারবে না। চোখ রাঙিয়ে নতজানু করতে পারবে না।‘

তিনি বলেন, ‘যারা আমার ভাইদের হত্যা করেছে, হাত কেটে দিয়েছে, মুখ উড়িয়ে দিয়েছে তাদের বিচার বাংলাদেশে হতেই হবে। যারা নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শুরু করে প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাকে রক্ষার চেষ্টা করবে, তারা স্বাধীনতা বিরোধী। সার্বভৌমত্বের বিরোধী। জনগণের বিরোধী।‘

 এইসব আহত রোগীদের দেখলে বুঝা যায়। এদের দেখলে হৃদয়টা কেঁদে ওঠে। শরীর শিউরে ওঠে।‘

তিনি বলেন, ‘সেই পলাতক প্রধানমন্ত্রীকে যারা আশ্রয় দিয়েছে, সেখান থেকে যারা বিভিন্ন অপপ্রচার করছে, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বাংলাদেশে এসে আন্দোলনে আহত এইসব ছাত্র-জনতাকে দেখুন। কি ধরনের ভয়াবহ নির্মম পাশবিকতা চালিয়েছে হাসিনা সরকার। কারো মুখ নষ্ট হয়ে গেছে। কারো দুই হাত উড়ে গেছে। কারো দুই পা কেটে ফেলা হয়েছে। কারো চোখের কর্নিয়া নষ্ট হয়ে গেছে। জীবন যেন তাদের কাছে এখন অভিশাপ।‘সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশে নাকি দিনরাত হিন্দুদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, মানুষদেরকে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে, এই ধরনের অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রযুক্তির এই যুগে তারা সফল হতে পারছে না। তারা হাসিনাকে দিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতেন। সেই স্বার্থের জন্যই তারা এখন শেখ হাসিনার জন্য কুমিরের কান্না কানছে।

আগরতলায় বাংলাদেশের পতাকা অবমাননা, বাংলাদেশীদের ওপর হামলা ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী একটি ভয়ংকর আন্তর্জাতিক গুরুতর অপরাধ বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘তারা একবারও চিন্তা করেনি শেখ হাসিনা নিজ দেশের মানুষের উপর কি নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে। কি হিংস্র আচরণ করেছে। আহত এইসব ছাত্রছাতাকে দেখলে মনে হয় কোন হরর সিনেমার দৃশ্য। শেখ হাসিনা এইরকম কর্মকাণ্ড করে গেছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র, সর্বভৌম রাষ্ট্র মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ। কেউ এই দেশকে ভয় দেখিয়ে মাথানত করাতে পারবে না। চোখ রাঙিয়ে নতজানু করতে পারবে না।‘

তিনি বলেন, ‘যারা আমার ভাইদের হত্যা করেছে, হাত কেটে দিয়েছে, মুখ উড়িয়ে দিয়েছে তাদের বিচার বাংলাদেশে হতেই হবে। যারা নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শুরু করে প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যারা তাকে রক্ষার চেষ্টা করবে, তারা স্বাধীনতা বিরোধী। সার্বভৌমত্বের বিরোধী। জনগণের বিরোধী।‘



সুত্র লিংক