চুয়াডাঙ্গা ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় ঝিনাইদহে যুবকের যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

সোমবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান দশ বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

 

দণ্ডিত ইয়াসিন হোসেন জনি ওরফে হৃদয় ওরফে রেজওয়ানুল ইসলাম (২৫) ঝিনাইদহ শহরের হামদো খন্দকারপাড়ার মো. ইসমাইল হোসেনের ছেলে।

 

ধর্ষণ মামলায় সাজার পাশাপাশি বিচারক তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন। আনাদায়ে তাকে আরও ৫ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

 

একই সঙ্গে অপহরণ মামলায় আসামিকে আরও ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়েছেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ড দেওয়া করা হয়।

রায়ে উভয়দণ্ড একই সঙ্গে চলবে উল্লেখ করা হয়েছে বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বজলুর রহমান জানিয়েছেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে প্রায়ই উত্যক্ত করত রেজওয়ানুল। ২০১৩ সালের ২১ মার্চ কোচিংয়ে যাওয়ার পথে রেজওয়ানুল ও তার সহযোগীরা মেয়েটিকে অপহরণের পর ধর্ষণ করে। পরে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে দুজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করে ঝিনাইদহ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

তদন্ত শেষে পুলিশ রেজওয়ানুলের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।

সেনাপ্রধানের আশা একটি সুন্দর দেশ গড়ার

avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় ঝিনাইদহে যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশ : ০২:০৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

সোমবার দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান দশ বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

 

দণ্ডিত ইয়াসিন হোসেন জনি ওরফে হৃদয় ওরফে রেজওয়ানুল ইসলাম (২৫) ঝিনাইদহ শহরের হামদো খন্দকারপাড়ার মো. ইসমাইল হোসেনের ছেলে।

 

ধর্ষণ মামলায় সাজার পাশাপাশি বিচারক তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন। আনাদায়ে তাকে আরও ৫ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

 

একই সঙ্গে অপহরণ মামলায় আসামিকে আরও ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়েছেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ড দেওয়া করা হয়।

রায়ে উভয়দণ্ড একই সঙ্গে চলবে উল্লেখ করা হয়েছে বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বজলুর রহমান জানিয়েছেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে প্রায়ই উত্যক্ত করত রেজওয়ানুল। ২০১৩ সালের ২১ মার্চ কোচিংয়ে যাওয়ার পথে রেজওয়ানুল ও তার সহযোগীরা মেয়েটিকে অপহরণের পর ধর্ষণ করে। পরে মেয়েটিকে উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে দুজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করে ঝিনাইদহ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।

তদন্ত শেষে পুলিশ রেজওয়ানুলের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।