চুয়াডাঙ্গা ০৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে এক প্রতিষ্ঠানকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

সোমবার দুপুরে জীবননগর উপজেলা শহরের মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ।

 

অভিযান সূত্রে জানা গেছে, জীবননগর পৌর শহরের মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানকে পুর্বে সতর্ক করা সত্ত্বেও পুনরায় অননুমোদিত ও নিম্নমানের নকল ভেজাল শিশুখাদ্য বিক্রি, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মেয়াদ মুল্যবিহীন পণ্য এবং বেনামি ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, চিপসসহ বিভিন্ন খাবারের প্যাকেটে প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত অস্বাস্থ্যকর শিশুখাদ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়।

 

এছাড়া অনুমোদন বিহীনভাবে বিভিন্ন নিম্নমানের শিশুখাদ্য তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। উক্ত অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. মতিয়ার রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭, ৪১ ধারায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

 

এসময় অননুমোদিত নিম্নমানের নকল ভেজাল ও ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত চিপস ও শিশুখাদ্য, মেয়াদ বিহীন ও বেনামি পণ্যগুলো জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। এছাড়া সব ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং সবাইকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য ক্রয় বিক্রি, ভাউচার সংরক্ষণ ও মুল্যতালিকা প্রদর্শন করতে বলা হয় এবং সচেতনতামুলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। অভিযানে সহযোগিতায় ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি দল।

 

জনপ্রিয় সংবাদ
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশ : ০৫:৫৮:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে এক প্রতিষ্ঠানকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

সোমবার দুপুরে জীবননগর উপজেলা শহরের মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ।

 

অভিযান সূত্রে জানা গেছে, জীবননগর পৌর শহরের মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানকে পুর্বে সতর্ক করা সত্ত্বেও পুনরায় অননুমোদিত ও নিম্নমানের নকল ভেজাল শিশুখাদ্য বিক্রি, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মেয়াদ মুল্যবিহীন পণ্য এবং বেনামি ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, চিপসসহ বিভিন্ন খাবারের প্যাকেটে প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত অস্বাস্থ্যকর শিশুখাদ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়।

 

এছাড়া অনুমোদন বিহীনভাবে বিভিন্ন নিম্নমানের শিশুখাদ্য তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। উক্ত অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. মতিয়ার রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭, ৪১ ধারায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

 

এসময় অননুমোদিত নিম্নমানের নকল ভেজাল ও ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত চিপস ও শিশুখাদ্য, মেয়াদ বিহীন ও বেনামি পণ্যগুলো জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়। এছাড়া সব ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং সবাইকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য ক্রয় বিক্রি, ভাউচার সংরক্ষণ ও মুল্যতালিকা প্রদর্শন করতে বলা হয় এবং সচেতনতামুলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। অভিযানে সহযোগিতায় ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি দল।