চুয়াডাঙ্গা ১২:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হরিনাকুন্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ২৫ বিঘা পানের বরজ ভস্মীভূত

ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ২৫ বিঘারও অধিক পানের বরজ পুড়ে ভস্মীভূত হয়েছে। সোমবার (১০ এপ্রিল) সকালে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বরিশখালী-শ্রীরামপুর মাঠে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

 

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ক্ষতিগ্রস্ত পান চাষিদের দাবি, আগুনে অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

 

 

কৃষক দোয়ামত আলী বলেন, সকালে মাঠে কাজ করার সময় হঠাৎ পানের বরজে আগুন দেখতে পায়। কিছুক্ষণের মধ্যে এই আগুন পার্শ্ববর্তী ক্ষেতগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। আমারও দুই বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

 

ফারুক আলী নামের ক্ষতিগ্রস্ত আরও এক কৃষক বলেন, এতো ভয়াবহ আগুন আমি জীবনে দেখিনি। আমারও দুই বিঘা পানের বরজ পুড়ে গেছে। এই আগুনে সবমিলিয়ে কৃষকদের প্রায় ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

 

হরিণাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন জানান, লোক মারফত শুনে হরিণাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নেভাতে যায়। আগুনের ভয়াবহতায় তারা ঝিনাইদহ সদরকে জানালে তার আরও একটি ইউনিট পাঠায়। পরে ৩ ইউনিট যৌথভাবে প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

 

তিনি আরও বলেন, বিড়ি সিগারেট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত করে জানানো হবে।

 

Powered by WooCommerce

হরিনাকুন্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ২৫ বিঘা পানের বরজ ভস্মীভূত

আপডেটঃ ০৭:১২:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ২৫ বিঘারও অধিক পানের বরজ পুড়ে ভস্মীভূত হয়েছে। সোমবার (১০ এপ্রিল) সকালে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বরিশখালী-শ্রীরামপুর মাঠে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

 

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ক্ষতিগ্রস্ত পান চাষিদের দাবি, আগুনে অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

 

 

কৃষক দোয়ামত আলী বলেন, সকালে মাঠে কাজ করার সময় হঠাৎ পানের বরজে আগুন দেখতে পায়। কিছুক্ষণের মধ্যে এই আগুন পার্শ্ববর্তী ক্ষেতগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। আমারও দুই বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

 

ফারুক আলী নামের ক্ষতিগ্রস্ত আরও এক কৃষক বলেন, এতো ভয়াবহ আগুন আমি জীবনে দেখিনি। আমারও দুই বিঘা পানের বরজ পুড়ে গেছে। এই আগুনে সবমিলিয়ে কৃষকদের প্রায় ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

 

হরিণাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন জানান, লোক মারফত শুনে হরিণাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নেভাতে যায়। আগুনের ভয়াবহতায় তারা ঝিনাইদহ সদরকে জানালে তার আরও একটি ইউনিট পাঠায়। পরে ৩ ইউনিট যৌথভাবে প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

 

তিনি আরও বলেন, বিড়ি সিগারেট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত করে জানানো হবে।