চুয়াডাঙ্গা ১১:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে কুপিয়ে হত্যা


নোয়াখালী সদর উপজেলায় ঘরে ঢুকে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, অজ্ঞাননামা ব্যক্তি চুরি করতে গিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জালিয়াল গ্রামের আলী আহমেদ ছাপরাশির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তাছলিমা বেগম রোজি (৬০) ওই বাড়ির আমিন আলীর মেয়ে। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ও এক সন্তানের জননী ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোজি বাবার বাড়িতে একটি ঘরে একা থাকতেন। সন্ধ্যায় রোজি আত্মীয়ের বাড়ি থেকে এসে নিজ ঘরে ঢুকেন। হঠাৎ রাত ৮টার দিকে তার ঘর থেকে শব্দ শুনে পান প্রতিবেশিরা। পরে তার ঘরে ঢুকে দেখতে পান রক্তাক্ত অবস্থায় রোজি মেঝেতে পড়ে আছেন। পাশে একটি রক্তমাখা ধামা পড়ে আছে। পরে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত জেলা শহর মাইজদীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) আবদু্ল্লাহ আল ফারুক বলেন, হত্যার প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে একই গ্রামের মো.তারেক (৩৫) এক যুবককে আটক করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।



Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

নোয়াখালীতে ঘরে ঢুকে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেটঃ ১১:৪৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫


নোয়াখালী সদর উপজেলায় ঘরে ঢুকে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, অজ্ঞাননামা ব্যক্তি চুরি করতে গিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জালিয়াল গ্রামের আলী আহমেদ ছাপরাশির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তাছলিমা বেগম রোজি (৬০) ওই বাড়ির আমিন আলীর মেয়ে। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ও এক সন্তানের জননী ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোজি বাবার বাড়িতে একটি ঘরে একা থাকতেন। সন্ধ্যায় রোজি আত্মীয়ের বাড়ি থেকে এসে নিজ ঘরে ঢুকেন। হঠাৎ রাত ৮টার দিকে তার ঘর থেকে শব্দ শুনে পান প্রতিবেশিরা। পরে তার ঘরে ঢুকে দেখতে পান রক্তাক্ত অবস্থায় রোজি মেঝেতে পড়ে আছেন। পাশে একটি রক্তমাখা ধামা পড়ে আছে। পরে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত জেলা শহর মাইজদীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) আবদু্ল্লাহ আল ফারুক বলেন, হত্যার প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে একই গ্রামের মো.তারেক (৩৫) এক যুবককে আটক করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।



Source link