চুয়াডাঙ্গা ০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ ভেজাল শিশুখাদ্য উদ্ধার : গোডাউন সিলগালা ও ৪ লাখ টাকা জরিমানা আলমডাঙ্গায় কম্বল চুরি,মাদক ব্যবসার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আটক দর্শনায় দু মহিলাকে কুপিয়ে জখম,যুবক আটক রুট পরিবর্তন হচ্ছে না বেনাপোল-সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের চুয়াডাঙ্গায় রুট পরিবর্তনের দাবিতে রেলপথ অবরোধ চুয়াডাঙ্গার সড়কে ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে নারী নিহত ঝিনাইদহে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে একসঙ্গে দুই তরুণীর অনশন দামুড়হুদায় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের পথসভা ও লিফলেট বিতরণ দর্শনায় বি এন পি নেতাকে কুপালো যুবলীগ কর্মী জীবননগর থানা থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামী গ্রেফতার

সোশ্যাল মিডিয়ার সাম্প্রতিক ছবিতে জয়াকে দেখে বইছে ট্রোলের বন্যা

বয়স যেন তাঁর দিন দিন কমছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ছবি অন্তত সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। জয়া আহসান, বয়স তাঁর ৫০ ছুঁই ছুঁই। তবুও গ্ল্যামারে হার মানাবেন তরুণীদের।

 

নিয়মিত জিম আর শরীরচর্চায় ওজন যেন এক জায়গাতেই থেমে রয়েছে জয়ার। এমনকি শরীরের কোথাও অতিরিক্ত মেদের ছিটেফোঁটাও নেই। প্রায় সব ধরনের পোশাকই তাকে লাগে সুন্দর। ভারত-বাংলাদেশ, এ দুই দেশেই ছড়িয়ে রয়েছে তার অজস্র ফ্যান। তবে এবার হঠাৎ ট্রোলের মুখে পড়তে হলো অভিনেত্রীকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সাম্প্রতিক ছবি দেখে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনুরাগীরা। এমনকি এ সুযোগে কেউ কেউ করেছেন ট্রোলও! চেহারায় ‘মেকআপ নাকি ময়দা’ মেখেছেন তিনি– এমন প্রশ্নও ছিল তাদের!

 

তানভি শাহের পোশাকে সেজে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দিয়েছিলেন জয়া। উইঙ্গড আইলাইনার আর ন্যুড লিপস্টিকে নিজেকে মোড়া ছবিগুলি মোটেও পছন্দ হল না দর্শকদের। কারণ একটাই, তাঁর চড়া মেকআপ। মেকআপ করেছেন অভিজিৎ পাল। নেটিজেনদের বক্তব্য, “দয়া করে একটা ভাল মেকআপ আর্টিস্ট নিন।” অনেকেই লিখেছেন, “খুব খারাপ লাগছে। মাধুর্য নেই। আপনি এরকম দেখতে মোটেও নন।”

 

এ তো গেল ট্রোলিংয়ের কথা। বিগত বেশ কিছু বছর ধরে দুই বাংলাতেই চুটিয়ে কাজ করছেন জয়া। টলিউড নাকি ঢালিউড, জয়া এগিয়ে রাখেন কাকে? এর আগে টিভিনাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জয়া বলেছিলেন, “প্রাথমিকভাবে কাজের স্টাইলটা একইরকম। ছবির প্রেক্ষাপট অনুযায়ী হয়তো কখনও-কখনও অন্যরকম।

 

বাংলাদেশের ছবিতে মাটির গন্ধ অনেক বেশি। এখানে আর্বান সোসাইটি বা আর্বান যে পরিবেশ, তার দাপটটা বেশি। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে সম্পর্কের গল্প, সেগুলো অনেকদিক থেকে এগিয়ে থাকে। এই ধরনের কাজ অনেক বেশি হয় টালিগঞ্জে। আরও একটা বিষয় বলব, এখানে (টালিগঞ্জ) বেশ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজটা করা হয়।

 

আমাদের দেশেও যে তেমনটা হয় না, তা নয়। তবে ভাষার ক্ষেত্রে এই আলাদা বিষয়টা আমি প্রথম থেকেই অনুভব করেছি এবং তা সকলেরই জানা। তবে দিনের শেষে আমরা বাংলাই বলি। এছাড়া খুব একটা তফাৎ নেই। কাজের ধরন, কাজের জায়গা, কাজের পরিবেশ সবই মোটামুটি একই রকম।”

 

চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ ভেজাল শিশুখাদ্য উদ্ধার : গোডাউন সিলগালা ও ৪ লাখ টাকা জরিমানা

avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সোশ্যাল মিডিয়ার সাম্প্রতিক ছবিতে জয়াকে দেখে বইছে ট্রোলের বন্যা

প্রকাশ : ০৭:৩৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

বয়স যেন তাঁর দিন দিন কমছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ছবি অন্তত সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। জয়া আহসান, বয়স তাঁর ৫০ ছুঁই ছুঁই। তবুও গ্ল্যামারে হার মানাবেন তরুণীদের।

 

নিয়মিত জিম আর শরীরচর্চায় ওজন যেন এক জায়গাতেই থেমে রয়েছে জয়ার। এমনকি শরীরের কোথাও অতিরিক্ত মেদের ছিটেফোঁটাও নেই। প্রায় সব ধরনের পোশাকই তাকে লাগে সুন্দর। ভারত-বাংলাদেশ, এ দুই দেশেই ছড়িয়ে রয়েছে তার অজস্র ফ্যান। তবে এবার হঠাৎ ট্রোলের মুখে পড়তে হলো অভিনেত্রীকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সাম্প্রতিক ছবি দেখে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনুরাগীরা। এমনকি এ সুযোগে কেউ কেউ করেছেন ট্রোলও! চেহারায় ‘মেকআপ নাকি ময়দা’ মেখেছেন তিনি– এমন প্রশ্নও ছিল তাদের!

 

তানভি শাহের পোশাকে সেজে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দিয়েছিলেন জয়া। উইঙ্গড আইলাইনার আর ন্যুড লিপস্টিকে নিজেকে মোড়া ছবিগুলি মোটেও পছন্দ হল না দর্শকদের। কারণ একটাই, তাঁর চড়া মেকআপ। মেকআপ করেছেন অভিজিৎ পাল। নেটিজেনদের বক্তব্য, “দয়া করে একটা ভাল মেকআপ আর্টিস্ট নিন।” অনেকেই লিখেছেন, “খুব খারাপ লাগছে। মাধুর্য নেই। আপনি এরকম দেখতে মোটেও নন।”

 

এ তো গেল ট্রোলিংয়ের কথা। বিগত বেশ কিছু বছর ধরে দুই বাংলাতেই চুটিয়ে কাজ করছেন জয়া। টলিউড নাকি ঢালিউড, জয়া এগিয়ে রাখেন কাকে? এর আগে টিভিনাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জয়া বলেছিলেন, “প্রাথমিকভাবে কাজের স্টাইলটা একইরকম। ছবির প্রেক্ষাপট অনুযায়ী হয়তো কখনও-কখনও অন্যরকম।

 

বাংলাদেশের ছবিতে মাটির গন্ধ অনেক বেশি। এখানে আর্বান সোসাইটি বা আর্বান যে পরিবেশ, তার দাপটটা বেশি। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে সম্পর্কের গল্প, সেগুলো অনেকদিক থেকে এগিয়ে থাকে। এই ধরনের কাজ অনেক বেশি হয় টালিগঞ্জে। আরও একটা বিষয় বলব, এখানে (টালিগঞ্জ) বেশ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজটা করা হয়।

 

আমাদের দেশেও যে তেমনটা হয় না, তা নয়। তবে ভাষার ক্ষেত্রে এই আলাদা বিষয়টা আমি প্রথম থেকেই অনুভব করেছি এবং তা সকলেরই জানা। তবে দিনের শেষে আমরা বাংলাই বলি। এছাড়া খুব একটা তফাৎ নেই। কাজের ধরন, কাজের জায়গা, কাজের পরিবেশ সবই মোটামুটি একই রকম।”