চুয়াডাঙ্গা ০১:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গার দু’টি আসনে ১৫ প্রার্থীর মধ্যে৯ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-দুটি আসনের ১৫ প্রার্থীর মধ্যে দলীয় ও স্বতন্ত্র ৯ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে
চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে রয়েছে ৩ জন ও চুয়াডাঙ্গা ২ আসনে রয়েছে ৬ জন প্রার্থী। নির্বাচন কমিশনের নিতিমালা অনুযায়ী প্রতিদন্ধি প্রার্থী প্রদত্ত বৈধ ভোটের ৮ শতাংশ ভোট না পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।

রোববার (৭ জানুয়ারি) রাতে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কর্তৃক প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বৈধ ভোট পড়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার ২৮৩টি। সেই হিসাবে জামানত টিকাতে হলে প্রয়োজন ছিল ১৮ হাজার ৪২২ ভোট।

নির্বাচন কমিশনের নিতিমালা অনুযায়ী জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন. চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির জেলা
সভাপতি অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন পেয়েছেন ৫৭১ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) কেন্দ্রীয় মহাসচিব আম প্রতীকের ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন ৫৪০ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুর রহমান পেয়েছেন ৯৫৮ ভোট।

এদিকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বৈধ ভোট পড়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ৮১৪টি। সেই হিসাবে প্রার্থীদের জামানত টিকাতে হলে প্রয়োজন ছিল ৮ শতাংশ হারে ১৬ হাজার ৪৬৬ ভোট।

 

চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী ও দলের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ৭৭৮ ভোট, স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী জাতীয় দৈনিক সকালের সময়ের সম্পাদক প্রকাশক নুর হাকিম ২ হাজার ৬৫১ ভোট, স্বতন্ত্র ফ্রিজ প্রতীকের নজরুল ইসলাম মল্লিক পেয়েছেন ৮২৯ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মশাল প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী জেলা কমিটির প্রচার সম্পাদক দেওয়ান মো. ইয়াছিন উল্লাহ পেয়েছেন ২১১ ভোট, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী জেলা জাকের পার্টির সভাপতি
আবদুল লতিফ খান পেয়েছেন ৩ হাজার ২৭১ ভোট এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মহাসচিব আম প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন ৪৩০টি ভোট।

 

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোতাওয়াক্কিল রহমান জানান, নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রার্থীকে জামানত ফেরত পেতে হলে মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। এই নির্বাচনে যারা তা পাননি, তারা জামানতের টাকা ফেরত পাবেন না।

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

চুয়াডাঙ্গার দু’টি আসনে ১৫ প্রার্থীর মধ্যে৯ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

আপডেটঃ ০৩:৪৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-দুটি আসনের ১৫ প্রার্থীর মধ্যে দলীয় ও স্বতন্ত্র ৯ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে
চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে রয়েছে ৩ জন ও চুয়াডাঙ্গা ২ আসনে রয়েছে ৬ জন প্রার্থী। নির্বাচন কমিশনের নিতিমালা অনুযায়ী প্রতিদন্ধি প্রার্থী প্রদত্ত বৈধ ভোটের ৮ শতাংশ ভোট না পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।

রোববার (৭ জানুয়ারি) রাতে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কর্তৃক প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বৈধ ভোট পড়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার ২৮৩টি। সেই হিসাবে জামানত টিকাতে হলে প্রয়োজন ছিল ১৮ হাজার ৪২২ ভোট।

নির্বাচন কমিশনের নিতিমালা অনুযায়ী জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন. চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির জেলা
সভাপতি অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন পেয়েছেন ৫৭১ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) কেন্দ্রীয় মহাসচিব আম প্রতীকের ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন ৫৪০ ভোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহীদুর রহমান পেয়েছেন ৯৫৮ ভোট।

এদিকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বৈধ ভোট পড়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ৮১৪টি। সেই হিসাবে প্রার্থীদের জামানত টিকাতে হলে প্রয়োজন ছিল ৮ শতাংশ হারে ১৬ হাজার ৪৬৬ ভোট।

 

চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী ও দলের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম পেয়েছেন ৭৭৮ ভোট, স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী জাতীয় দৈনিক সকালের সময়ের সম্পাদক প্রকাশক নুর হাকিম ২ হাজার ৬৫১ ভোট, স্বতন্ত্র ফ্রিজ প্রতীকের নজরুল ইসলাম মল্লিক পেয়েছেন ৮২৯ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মশাল প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী জেলা কমিটির প্রচার সম্পাদক দেওয়ান মো. ইয়াছিন উল্লাহ পেয়েছেন ২১১ ভোট, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী জেলা জাকের পার্টির সভাপতি
আবদুল লতিফ খান পেয়েছেন ৩ হাজার ২৭১ ভোট এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মহাসচিব আম প্রতীকের মনোনিত প্রার্থী ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন ৪৩০টি ভোট।

 

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোতাওয়াক্কিল রহমান জানান, নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রার্থীকে জামানত ফেরত পেতে হলে মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে। এই নির্বাচনে যারা তা পাননি, তারা জামানতের টাকা ফেরত পাবেন না।