চুয়াডাঙ্গা ১১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টানা ৩ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা

টানা ৩ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ও মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮০ শতাংশ।

 

এর আগে, শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড রেকর্ড করা হয়।

 

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, রোববার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে।

Chuadanga

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তীব্র শীতে রোটাভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বেশিরভাগ রোগীই শিশু। শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন থেকে চার শতাধিক বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।

 

এছাড়া প্রতিদিন প্রায় ৩০০-৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিয়েছে। শীতজনিত কারণে নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

 

Powered by WooCommerce

টানা ৩ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা

আপডেটঃ ০৬:০৯:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

টানা ৩ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ও মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮০ শতাংশ।

 

এর আগে, শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড রেকর্ড করা হয়।

 

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, রোববার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে।

Chuadanga

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তীব্র শীতে রোটাভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বেশিরভাগ রোগীই শিশু। শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে হাসপাতালের আউটডোরে তিন থেকে চার শতাধিক বয়োবৃদ্ধরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।

 

এছাড়া প্রতিদিন প্রায় ৩০০-৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিয়েছে। শীতজনিত কারণে নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।