চুয়াডাঙ্গা ১২:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এই সময়ে উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রয়োজন ছিল : বিএনপি মহাসচিব

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

 

আজ শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো শোক বার্তায় উপদেষ্টার মৃত্যুরে বিষয়টিকে অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করেন বিএনপির মহাসচিব। তবে এতে সংস্কার কার্যক্রম বন্ধ হবে না বলে মনে করেন তিনি।

পাশাপাশি শোক বার্তায় তিনি উপদেষ্টার পরিবারের স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

এরআগে, বিকেলে হাসান আরিফের মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তিনি হাসান আরিফের পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের প্রতি সমবেদনা জানান।

 

হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তিনি কেবল একজন স্বনামধন্য আইনজীবীই ছিলেন না, তিনি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মানুষ ছিলেন। এই সময়ে তার প্রয়োজন ছিল।’

 

এরআগে, রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৩টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ।

 

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন এ এফ হাসান আরিফ। একই দিনে ৯টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ গ্রহণ করেন।

 

তিনি ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি, এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একজন বাংলাদেশি আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল।

 

২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন হাসান আরিফ। ২০০৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।

Source link

Powered by WooCommerce

এই সময়ে উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রয়োজন ছিল : বিএনপি মহাসচিব

আপডেটঃ ০৮:২২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

 

আজ শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো শোক বার্তায় উপদেষ্টার মৃত্যুরে বিষয়টিকে অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করেন বিএনপির মহাসচিব। তবে এতে সংস্কার কার্যক্রম বন্ধ হবে না বলে মনে করেন তিনি।

পাশাপাশি শোক বার্তায় তিনি উপদেষ্টার পরিবারের স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

এরআগে, বিকেলে হাসান আরিফের মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তিনি হাসান আরিফের পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের প্রতি সমবেদনা জানান।

 

হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তিনি কেবল একজন স্বনামধন্য আইনজীবীই ছিলেন না, তিনি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী মানুষ ছিলেন। এই সময়ে তার প্রয়োজন ছিল।’

 

এরআগে, রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৩টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ।

 

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন এ এফ হাসান আরিফ। একই দিনে ৯টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ গ্রহণ করেন।

 

তিনি ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি, এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একজন বাংলাদেশি আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল।

 

২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন হাসান আরিফ। ২০০৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।

Source link