চুয়াডাঙ্গা ০৭:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘন কুয়াশায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুর। মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তর অঞ্চলের জনজীবন। নিতান্তই প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষের দেখা মিলছে পথে-ঘাটে।

 

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

 

আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘনকুয়াশায় তাপমাত্রা কম ও হিমেল বাতাসের প্রভাবে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ। তারা ঠিকমতো কাজে যেতে পারছেন না। ফলে উপার্জনে ভাটা পড়তে শুরু করেছে।

 

ট্রাক চালক বলেন, সোমবার রাত থেতে এতো কুয়াশা ১০ হাত দূরের গাড়ি ঠিকমতো দেখা যায় না। এতে গন্তব্য পৌঁছাতে বেশি সময় লাগছে।

 

অটোরিকশা চালকের ভাষ্য, যে পরিমাণ কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাস মানুষ বাড়ি থেকে কেমন করে বের হবে। আগে দৈনিক ভাড়া আয় করতাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। কয়েকদিন ধরে ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা আয় হচ্ছে। শীত এলে আমাদের কষ্ট হয়।

 

দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় দিনাজপুরের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১ কিলোমিটার।

Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

ঘন কুয়াশায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

আপডেটঃ ০৯:৪০:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুর। মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তর অঞ্চলের জনজীবন। নিতান্তই প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষের দেখা মিলছে পথে-ঘাটে।

 

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৯৫ শতাংশ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

 

আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘনকুয়াশায় তাপমাত্রা কম ও হিমেল বাতাসের প্রভাবে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ। তারা ঠিকমতো কাজে যেতে পারছেন না। ফলে উপার্জনে ভাটা পড়তে শুরু করেছে।

 

ট্রাক চালক বলেন, সোমবার রাত থেতে এতো কুয়াশা ১০ হাত দূরের গাড়ি ঠিকমতো দেখা যায় না। এতে গন্তব্য পৌঁছাতে বেশি সময় লাগছে।

 

অটোরিকশা চালকের ভাষ্য, যে পরিমাণ কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাস মানুষ বাড়ি থেকে কেমন করে বের হবে। আগে দৈনিক ভাড়া আয় করতাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। কয়েকদিন ধরে ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা আয় হচ্ছে। শীত এলে আমাদের কষ্ট হয়।

 

দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় দিনাজপুরের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১ কিলোমিটার।

Source link