চুয়াডাঙ্গা ০৯:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হেডফোন কানে শুনছিলেন গান যুবক,ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু

দিনাজপুর-পার্বতীপুর রেলওয়ে রুটের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে রশিদুল ইসলাম (১৯) নামে এক প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৭ মার্চ) সকাল সোয়া ৮টার দিকে উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের নবিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে মহিষমারী রেলগেটের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

 

রশিদুল ইসলাম উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের মহিষমারী গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধী ও ভিক্ষুক আবুল কালামের ছেলে।

 

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবন্ধী রশিদুল ইসলাম কানে হেডফোন লাগিয়ে মোবাইলফোনে গান শুনতে শুনতে বাড়ি হতে বের হয়ে রেললাইন দিয়ে পায়ে হেঁটে নবীপুর স্কুলের মোড়ে আসছিল। পথিমধ্যেই পার্বতীপুর থেকে পঞ্চগড়গামী কাঞ্চন এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে দ্বিখণ্ডিত হয়ে মারা যান।

 

স্থানীয় ইউপি সদস্য মশিউর রহমান মুকুল জানান, নিহতদের পুরো পরিবারই মানসিক প্রতিবন্ধী। সকলেই ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে। নিহত রশিদুল ইসলামও একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। তবে তিনি কানে শুনতে পেতেন।

 

দিনাজপুর রেলওয়ে থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রুবেল ইসলাম জানান, নিহতের কানে হেডফোন ছিল। সুরতহাল করে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কারো আপত্তি না থাকায় পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

হেডফোন কানে শুনছিলেন গান যুবক,ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু

প্রকাশ : ০৫:৩১:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩

দিনাজপুর-পার্বতীপুর রেলওয়ে রুটের চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে রশিদুল ইসলাম (১৯) নামে এক প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৭ মার্চ) সকাল সোয়া ৮টার দিকে উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের নবিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে মহিষমারী রেলগেটের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

 

রশিদুল ইসলাম উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের মহিষমারী গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধী ও ভিক্ষুক আবুল কালামের ছেলে।

 

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবন্ধী রশিদুল ইসলাম কানে হেডফোন লাগিয়ে মোবাইলফোনে গান শুনতে শুনতে বাড়ি হতে বের হয়ে রেললাইন দিয়ে পায়ে হেঁটে নবীপুর স্কুলের মোড়ে আসছিল। পথিমধ্যেই পার্বতীপুর থেকে পঞ্চগড়গামী কাঞ্চন এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে দ্বিখণ্ডিত হয়ে মারা যান।

 

স্থানীয় ইউপি সদস্য মশিউর রহমান মুকুল জানান, নিহতদের পুরো পরিবারই মানসিক প্রতিবন্ধী। সকলেই ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে। নিহত রশিদুল ইসলামও একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। তবে তিনি কানে শুনতে পেতেন।

 

দিনাজপুর রেলওয়ে থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রুবেল ইসলাম জানান, নিহতের কানে হেডফোন ছিল। সুরতহাল করে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কারো আপত্তি না থাকায় পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।