চুয়াডাঙ্গা ০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোবেলের মারধর প্রসঙ্গে মুখ খুললেন সালসাবিল

ফাইল ছবি

প্রতারণার মামলাসহ একাধিক অভিযোগে ‘সারেগামাপা’ খ্যাত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

ডিবি কার্যালয়ে নোবেলকে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন নোবেলের সাবেক স্ত্রী সালসাবিলও।

 

ডিবি কার্যালয়ে থেকে বের হয়ে গণমাধ্যমে তিনি বলেন, আমি যখন নোবেলের সঙ্গে সংসার শুরু করি, তখন সে ভীষণ ভালো একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু হুট করে একটি চক্রের মধ্যে পড়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে সে। এতে নোবেলের আচার-আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। অন্য এক নোবেলে পরিবর্তন হয় সে। এখন পর্যন্ত যত সমালোচিত কাজ নোবেল করেছে তার সবই নেশাগ্রস্ত হওয়ার পর।

 

 

তিনি আরও বলেন, নোবেলের নেশা গ্রহণের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায়, একটা সময় সে আমাকে প্রতি রাতেই মারধর করত। আমি একদিন ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসেও আমাকে মারতে দেখেন। পরে তারা নোবেলের কাছে মারধরের কারণে জানতে চাইলে জবাবে নোবেল বলেন, আমার মাথা ঠিক থাকে না, তাই আমি মারি। এ কারণে গুলশান থানায় জিডিও করেন সালসাবিল।

 

 

গায়কের সাবেক স্ত্রী বলেন, নোবেলের এবং আমার পরিবার মিলে বহুবার চেষ্টা করেছি নোবেলকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে, কিন্তু পারিনি। আমাদের সব চেষ্টাই বিফলে গেছে। সে মাদকের শক্ত একটা সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে গেছে। নোবেল ইচ্ছে করলেও যারা তাকে মাদক সরবরাহ করেন, তারা তাকে ছাড়তে দেবে না।

Powered by WooCommerce

নোবেলের মারধর প্রসঙ্গে মুখ খুললেন সালসাবিল

আপডেটঃ ০৮:১৭:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

প্রতারণার মামলাসহ একাধিক অভিযোগে ‘সারেগামাপা’ খ্যাত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

ডিবি কার্যালয়ে নোবেলকে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন নোবেলের সাবেক স্ত্রী সালসাবিলও।

 

ডিবি কার্যালয়ে থেকে বের হয়ে গণমাধ্যমে তিনি বলেন, আমি যখন নোবেলের সঙ্গে সংসার শুরু করি, তখন সে ভীষণ ভালো একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু হুট করে একটি চক্রের মধ্যে পড়ে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে সে। এতে নোবেলের আচার-আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। অন্য এক নোবেলে পরিবর্তন হয় সে। এখন পর্যন্ত যত সমালোচিত কাজ নোবেল করেছে তার সবই নেশাগ্রস্ত হওয়ার পর।

 

 

তিনি আরও বলেন, নোবেলের নেশা গ্রহণের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায়, একটা সময় সে আমাকে প্রতি রাতেই মারধর করত। আমি একদিন ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসেও আমাকে মারতে দেখেন। পরে তারা নোবেলের কাছে মারধরের কারণে জানতে চাইলে জবাবে নোবেল বলেন, আমার মাথা ঠিক থাকে না, তাই আমি মারি। এ কারণে গুলশান থানায় জিডিও করেন সালসাবিল।

 

 

গায়কের সাবেক স্ত্রী বলেন, নোবেলের এবং আমার পরিবার মিলে বহুবার চেষ্টা করেছি নোবেলকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে, কিন্তু পারিনি। আমাদের সব চেষ্টাই বিফলে গেছে। সে মাদকের শক্ত একটা সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে গেছে। নোবেল ইচ্ছে করলেও যারা তাকে মাদক সরবরাহ করেন, তারা তাকে ছাড়তে দেবে না।