চুয়াডাঙ্গা ১০:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জলবায়ু ইস্যুতে নেপাল ও ভুটানের সাথে বৈঠক হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা


জলবায়ু ইস্যুতে আগামী জানুয়ারিতে নেপাল ও ভুটানের সাথে বৈঠকে বসবে বাংলাদেশ। জলবায়ু সম্মেলন থেকে সহযোগিতা না মিললে, একে অপরকে কীভাবে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে ২৯তম জলবায়ু সম্মেলনের প্রত্যাশা, বাস্তবতা এবং ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষ্য নিয়ে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, একটি ছকে জলবায়ু সম্মেলনের দর কষাকষি চলে। সবগুলো দেশই সেই ছকে পড়ে গিয়েছে। তেল নির্ভর অর্থনীতির দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার টিকিয়ে রাখতে চায়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অস্তিত্বের প্রশ্ন থেকে আমরাও সরতে চাই না।

আন্তর্জাতিকভাবে দর কষাকষির সাথে সাথে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার করা উচিত জানিয়ে তিনি বলেন, শুধু টাকা পেলেই জলবায়ুর ঝুঁকি কমবে না। কার্বন নি:সরণ কমানোর ওপরেও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এ সময় অন্য বক্তারা বলেন, কপ-২৯ সম্মেলনে আর্থিক আলোচনার বিষয়টি অত্যন্ত ধীরগতিতে এগিয়েছে। যা ১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি প্রতিস্থাপনে ব্যর্থ হয়েছে। তাছাড়া, জীবাশ্ম জ্বালানির ভর্তুকি ১.৭ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যা নবায়নযোগ্য শক্তির অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করছে। অধিকার আদায়ে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে আরও ঐক্য প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তারা।

 

বার্তাবাজার/এস এইচ

 





সুত্র বার্তাবাজার

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

জলবায়ু ইস্যুতে নেপাল ও ভুটানের সাথে বৈঠক হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

আপডেটঃ ১০:৩৮:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪


জলবায়ু ইস্যুতে আগামী জানুয়ারিতে নেপাল ও ভুটানের সাথে বৈঠকে বসবে বাংলাদেশ। জলবায়ু সম্মেলন থেকে সহযোগিতা না মিললে, একে অপরকে কীভাবে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে ২৯তম জলবায়ু সম্মেলনের প্রত্যাশা, বাস্তবতা এবং ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষ্য নিয়ে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, একটি ছকে জলবায়ু সম্মেলনের দর কষাকষি চলে। সবগুলো দেশই সেই ছকে পড়ে গিয়েছে। তেল নির্ভর অর্থনীতির দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার টিকিয়ে রাখতে চায়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অস্তিত্বের প্রশ্ন থেকে আমরাও সরতে চাই না।

আন্তর্জাতিকভাবে দর কষাকষির সাথে সাথে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার করা উচিত জানিয়ে তিনি বলেন, শুধু টাকা পেলেই জলবায়ুর ঝুঁকি কমবে না। কার্বন নি:সরণ কমানোর ওপরেও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এ সময় অন্য বক্তারা বলেন, কপ-২৯ সম্মেলনে আর্থিক আলোচনার বিষয়টি অত্যন্ত ধীরগতিতে এগিয়েছে। যা ১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি প্রতিস্থাপনে ব্যর্থ হয়েছে। তাছাড়া, জীবাশ্ম জ্বালানির ভর্তুকি ১.৭ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যা নবায়নযোগ্য শক্তির অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করছে। অধিকার আদায়ে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে আরও ঐক্য প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তারা।

 

বার্তাবাজার/এস এইচ

 





সুত্র বার্তাবাজার