চুয়াডাঙ্গা ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীতে প্রকাশ্যে দিবালােকে ছেলের হাতে বাবা খুন

গাংনী প্রতিনিধি :

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজীপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা গ্রামে প্রকাশ্যে-দিবালােকে ছেলের হাতে আফেল উদ্দীন (৬৫) নামের এক কৃষক খুন হয়েছেন। নিহত আফেল হাড়াভাঙ্গা গ্রামের পুরাতন পাড়ার মৃত ইয়াদ আলী মন্ডলের ছেলে। এ দিকে ঘটনার পর হত্যাকারী তার ছেলে সুজন আলী (৩৩) পলাতক রয়েছেন।

শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নিজ বাড়িতে হত্যার শিকার হয়েছেন আফেল উদ্দীন। স্থানীয়রা জানান, সকালে আফেল উদ্দীনের সাথে তার ছােট ছেলে সুজন আলী গরু বিক্রির টাকা চাই। বাবা টাকা না দিতে চাইলে,ক্ষিপ্ত হয়ে হেসাে (দেশীয় অস্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান। এসময় আফেল উদ্দীনের স্ত্রী তহমিনা খাতুন দৌঁড়ে এসে দেখেন তার স্বামীকে হত্যা করে পালাচ্ছে ছেলে সুজন ।

স্থানীয় কয়েকজন জানান,হত্যাকারী সুজন কয়েক বছর আগে এলাকার এক মেয়ের সাথে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তার স্ত্রী সংসার না করে বাবার বাড়িতে চলে যান। এ কারণে সুজন অনেক মানসিক বিপর্যস্ত ছিলেন। এদিকে খবর পেয়ে গাংনী থানা পুলিশের একটিদল ঘটনাস্থল পৌঁছে

 

স্থানীয় ইউপি মেম্বার মহিবুল ইসলাম জানান,কি কারণে এমনটি করেছে এখনও বােঝা যায়নি। তবে ছেলে সুজন অনেকটা মানসিক বিপর্যস্ত ছিল।

 

গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান,লাশ উদ্ধার করে মর্গে নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে। হত্যাকারীকে আটক করতে পুলিশি অভিযান তৎপর রয়েছে।

 

প্রসংঙ্গ :

মেট্রোরেল যাত্রীদের সুখবর দিল কর্তৃপক্ষ

avashnews

Powered by WooCommerce

গাংনীতে প্রকাশ্যে দিবালােকে ছেলের হাতে বাবা খুন

আপডেটঃ ০৯:৪৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

গাংনী প্রতিনিধি :

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজীপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা গ্রামে প্রকাশ্যে-দিবালােকে ছেলের হাতে আফেল উদ্দীন (৬৫) নামের এক কৃষক খুন হয়েছেন। নিহত আফেল হাড়াভাঙ্গা গ্রামের পুরাতন পাড়ার মৃত ইয়াদ আলী মন্ডলের ছেলে। এ দিকে ঘটনার পর হত্যাকারী তার ছেলে সুজন আলী (৩৩) পলাতক রয়েছেন।

শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নিজ বাড়িতে হত্যার শিকার হয়েছেন আফেল উদ্দীন। স্থানীয়রা জানান, সকালে আফেল উদ্দীনের সাথে তার ছােট ছেলে সুজন আলী গরু বিক্রির টাকা চাই। বাবা টাকা না দিতে চাইলে,ক্ষিপ্ত হয়ে হেসাে (দেশীয় অস্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান। এসময় আফেল উদ্দীনের স্ত্রী তহমিনা খাতুন দৌঁড়ে এসে দেখেন তার স্বামীকে হত্যা করে পালাচ্ছে ছেলে সুজন ।

স্থানীয় কয়েকজন জানান,হত্যাকারী সুজন কয়েক বছর আগে এলাকার এক মেয়ের সাথে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তার স্ত্রী সংসার না করে বাবার বাড়িতে চলে যান। এ কারণে সুজন অনেক মানসিক বিপর্যস্ত ছিলেন। এদিকে খবর পেয়ে গাংনী থানা পুলিশের একটিদল ঘটনাস্থল পৌঁছে

 

স্থানীয় ইউপি মেম্বার মহিবুল ইসলাম জানান,কি কারণে এমনটি করেছে এখনও বােঝা যায়নি। তবে ছেলে সুজন অনেকটা মানসিক বিপর্যস্ত ছিল।

 

গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান,লাশ উদ্ধার করে মর্গে নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে। হত্যাকারীকে আটক করতে পুলিশি অভিযান তৎপর রয়েছে।