চুয়াডাঙ্গা ০৮:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিলিগুড়ি হয়ে ডিজেল আসবে পার্বতীপুরে

  • নিউজ রুমঃ
  • আপডেটঃ ১০:২০:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০২৩
  • 423

ভারতের নুমালিগড় থেকে শিলিগুড়ি হয়ে ১৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইনে বাংলাদেশের পার্বতীপুর পর্যন্ত ডিজেল আনার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।

 

শনিবার (১৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫টায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ প্রকল্প উদ্বোধন করেন।

 

চুক্তি অনুযায়ী, ভারত থেকে প্রথম তিন বছর দুই লাখ টন, পরের তিন বছর তিন লাখ টন, তারপরের চার বছর পাঁচ লাখ টন করে এবং পরবর্তী বছরগুলোতে বার্ষিক ১০ লাখ টন করে জ্বালানি ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবে।

 

মেঘনা পেট্রোলিয়াম বলছে, দীর্ঘ এ পাইপলাইনে চার হাজার ৭০০ টন তেল সব সময় সংরক্ষিত থাকবে। শিলিগুড়ি প্রান্ত থেকে নতুন তেল দিয়ে চাপ দিলেই পার্বতীপুর প্রান্তে পাইপের তেল বেরিয়ে ছাকনি প্রক্রিয়া শেষে ডিপোতে জমা হবে। পার্বতীপুরে আগে থেকেই বিপিসির ১৫ হাজার টন তেল মজুদ করার মতো ট্যাঙ্কার রয়েছে। নতুন করে সেখানে আরও ছয়টি ট্যাঙ্কার নির্মাণ করা হচ্ছে। যার ধারণ ক্ষমতা ২৯ হাজার টন।

 

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মার্চে এ পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও মহামারীর কারণে কাজ এক বছর পিছিয়ে যায়।

এর আগে ২০১৭ সালের এপ্রিলে পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে ডিজেল আমদানির জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি সই হয়। একই বছরের অক্টোবরে এনআরএল বাংলাদেশে ডিজেল রপ্তানির জন্য বিপিসির সঙ্গে ১৫ বছর মেয়াদী আরেকটি চুক্তি করে। ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাইপলাইনের কাজ উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।

Powered by WooCommerce

শিলিগুড়ি হয়ে ডিজেল আসবে পার্বতীপুরে

আপডেটঃ ১০:২০:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০২৩

ভারতের নুমালিগড় থেকে শিলিগুড়ি হয়ে ১৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইনে বাংলাদেশের পার্বতীপুর পর্যন্ত ডিজেল আনার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।

 

শনিবার (১৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫টায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ প্রকল্প উদ্বোধন করেন।

 

চুক্তি অনুযায়ী, ভারত থেকে প্রথম তিন বছর দুই লাখ টন, পরের তিন বছর তিন লাখ টন, তারপরের চার বছর পাঁচ লাখ টন করে এবং পরবর্তী বছরগুলোতে বার্ষিক ১০ লাখ টন করে জ্বালানি ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবে।

 

মেঘনা পেট্রোলিয়াম বলছে, দীর্ঘ এ পাইপলাইনে চার হাজার ৭০০ টন তেল সব সময় সংরক্ষিত থাকবে। শিলিগুড়ি প্রান্ত থেকে নতুন তেল দিয়ে চাপ দিলেই পার্বতীপুর প্রান্তে পাইপের তেল বেরিয়ে ছাকনি প্রক্রিয়া শেষে ডিপোতে জমা হবে। পার্বতীপুরে আগে থেকেই বিপিসির ১৫ হাজার টন তেল মজুদ করার মতো ট্যাঙ্কার রয়েছে। নতুন করে সেখানে আরও ছয়টি ট্যাঙ্কার নির্মাণ করা হচ্ছে। যার ধারণ ক্ষমতা ২৯ হাজার টন।

 

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মার্চে এ পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও মহামারীর কারণে কাজ এক বছর পিছিয়ে যায়।

এর আগে ২০১৭ সালের এপ্রিলে পাইপলাইনের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে ডিজেল আমদানির জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি সই হয়। একই বছরের অক্টোবরে এনআরএল বাংলাদেশে ডিজেল রপ্তানির জন্য বিপিসির সঙ্গে ১৫ বছর মেয়াদী আরেকটি চুক্তি করে। ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাইপলাইনের কাজ উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।