চুয়াডাঙ্গা ০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী তনুশ্রীর মামলা খারিজ


‘মি টু’ আন্দোলনে সরব হয়ে অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে আদালতে মামলা দায়ের করেন বলিউড অভিনেত্রী তনুশ্রী দত্ত। এবার সেই মামলা খারিজ করে দিলেন আদালত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, ২০০৮ সালে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির সেটে নানা ছাড়াও আরো তিন জনের বিরুদ্ধে অশ্লীল আচরণের অভিযোগ তোলেন তনুশ্রী।

গত শুক্রবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (আন্ধেরি) এনভি বনশল জানান, অভিযোগের সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ায় তনুশ্রীর অভিযোগ খারিজ করা হয়েছে। বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট আরো জানান, আইনের চোখে একটি ঘটনার ১০ বছর পর অভিযোগ দায়েরের সারবত্তা নেই। তনুশ্রীর সঙ্গে ২০০৮-এ ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০১৮-য় ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা ৩৫৪ এবং ৫০৯-এ অভিযোগ করেছিলেন। আইন অনুযায়ী, ফৌজদারি কর্মপদ্ধতির (সিআরপিসি) নিয়ম অনুসারে তিন বছরের সময়সীমা রয়েছে।

ম্যাজিস্ট্রেটের মতে, সময়সীমা নির্দিষ্ট করে দেওয়ার নেপথ্য কারণ, মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি। তার পরেও সাত বছর পেরিয়ে গেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিলম্বের নির্দিষ্ট কারণ জানানো হয়নি। এই মামলা চালানো বা ধরে রাখা তাই নিরর্থক।
এর আগে ২৩ মার্চ, ২০০৮ তারিখে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার জন্য ২০১৮ সালে নানা পাটেকারের মামলা করেন তনুশ্রী।
সে সময় বিষয়টি নিয়ে প্রায় রোজই সংবাদের শিরোনাম হতেন তনু।

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস



Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী তনুশ্রীর মামলা খারিজ

আপডেটঃ ১১:১২:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫


‘মি টু’ আন্দোলনে সরব হয়ে অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে আদালতে মামলা দায়ের করেন বলিউড অভিনেত্রী তনুশ্রী দত্ত। এবার সেই মামলা খারিজ করে দিলেন আদালত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, ২০০৮ সালে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির সেটে নানা ছাড়াও আরো তিন জনের বিরুদ্ধে অশ্লীল আচরণের অভিযোগ তোলেন তনুশ্রী।

গত শুক্রবার বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (আন্ধেরি) এনভি বনশল জানান, অভিযোগের সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ায় তনুশ্রীর অভিযোগ খারিজ করা হয়েছে। বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট আরো জানান, আইনের চোখে একটি ঘটনার ১০ বছর পর অভিযোগ দায়েরের সারবত্তা নেই। তনুশ্রীর সঙ্গে ২০০৮-এ ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০১৮-য় ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা ৩৫৪ এবং ৫০৯-এ অভিযোগ করেছিলেন। আইন অনুযায়ী, ফৌজদারি কর্মপদ্ধতির (সিআরপিসি) নিয়ম অনুসারে তিন বছরের সময়সীমা রয়েছে।

ম্যাজিস্ট্রেটের মতে, সময়সীমা নির্দিষ্ট করে দেওয়ার নেপথ্য কারণ, মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি। তার পরেও সাত বছর পেরিয়ে গেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিলম্বের নির্দিষ্ট কারণ জানানো হয়নি। এই মামলা চালানো বা ধরে রাখা তাই নিরর্থক।
এর আগে ২৩ মার্চ, ২০০৮ তারিখে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার জন্য ২০১৮ সালে নানা পাটেকারের মামলা করেন তনুশ্রী।
সে সময় বিষয়টি নিয়ে প্রায় রোজই সংবাদের শিরোনাম হতেন তনু।

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস



Source link