চুয়াডাঙ্গা ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

ঝিনাইদহে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি স্বামী ও সতিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ি এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার (২ মে) দুপুরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

 

পুলিশ জানায়, হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত শহিদুল ইসলাম ও তার প্রথম স্ত্রী চম্পা খাতুন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদে সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।

 

এর আগে যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় স্ত্রী মাজেদা খাতুনকে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় স্বামী শহিদুল ও সতিন চম্পা খাতুন। পরে মাজেদার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। একপর্যায়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

 

ঝিনাইদহ সদর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোহেল রানা জানান, এ ঘটনায় শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় গত ৭ মার্চ শহিদুল ইসলাম ও চম্পা খাতুনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয় ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান।

 

 

মেট্রোরেল যাত্রীদের সুখবর দিল কর্তৃপক্ষ

avashnews

Powered by WooCommerce

ঝিনাইদহে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

আপডেটঃ ০২:২৮:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ মে ২০২৩

ঝিনাইদহে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি স্বামী ও সতিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ি এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার (২ মে) দুপুরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

 

পুলিশ জানায়, হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত শহিদুল ইসলাম ও তার প্রথম স্ত্রী চম্পা খাতুন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদে সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।

 

এর আগে যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় স্ত্রী মাজেদা খাতুনকে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় স্বামী শহিদুল ও সতিন চম্পা খাতুন। পরে মাজেদার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। একপর্যায়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

 

ঝিনাইদহ সদর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোহেল রানা জানান, এ ঘটনায় শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় গত ৭ মার্চ শহিদুল ইসলাম ও চম্পা খাতুনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয় ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান।