চুয়াডাঙ্গা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসবগুল কেন খাবেন


ইসবগুলের পুষ্টিগুণ: ইসবগুল তো খান, এতে কতটা পুষ্টিগুণ থাকে তা জানেন তো? এক টেবিল চামচ ইসবগুলে ৫৩% ক্যালোরি, ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম শর্করা, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়। সেইসঙ্গে এতে থাকে না কোনো ফ্যাটও। তাই ইসবগুল খেলে শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না।

ইসবগুল কীভাবে খাবেন: ইসবগুল উপকারী বলেই যে অনেকটা খেতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দিনে ১ টেবিল চামচ করে দিনে ৩ বার খেলেই যথেষ্ট। তবে ঠান্ডা পানির বদলে খেতে হবে গরম পানিতে গুলে। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য রাতে ইসবগুল খেতে পারেন। তবে প্রথমদিকে দিনে তিনবার না খেয়ে একবার, এরপর দুইবার এভাবে আস্তে আস্তে দিনে তিনবার এটি খাওয়া শুরু করতে পারেন। তাহলে এটি শরীরে ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।

যেভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে: কোলেস্টেরল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি হলো উপকারী কোলেস্টেরল এবং অপরটি ক্ষতিকর কোলেস্টেরল। ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখা গেলে ঘটতে পারে বিপদ। আমরা যখন ইসবগুল খাই তখন আমাদের অন্ত্রে একটি পাতলা স্তর তৈরি হয়, যে কারণে আমাদের শরীর ক্ষতিকর কোলেস্টেরল শোষণ করতে পারে না। ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরল মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ খান তাদের থেকে যারা নিয়মিত ইসবগুল খান তাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বেশি কমেছে। নিয়মিত ওষুধ খাওয়া রোগীদের শরীরে ৮.৭ শতাংশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমেছে, অপরদিকে ইসবগুল খাওয়ার ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে দেখো গেছে ৯.৭ শতাংশ।



Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

ইসবগুল কেন খাবেন

আপডেটঃ ০৬:৩০:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪


ইসবগুলের পুষ্টিগুণ: ইসবগুল তো খান, এতে কতটা পুষ্টিগুণ থাকে তা জানেন তো? এক টেবিল চামচ ইসবগুলে ৫৩% ক্যালোরি, ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম শর্করা, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়। সেইসঙ্গে এতে থাকে না কোনো ফ্যাটও। তাই ইসবগুল খেলে শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না।

ইসবগুল কীভাবে খাবেন: ইসবগুল উপকারী বলেই যে অনেকটা খেতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দিনে ১ টেবিল চামচ করে দিনে ৩ বার খেলেই যথেষ্ট। তবে ঠান্ডা পানির বদলে খেতে হবে গরম পানিতে গুলে। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য রাতে ইসবগুল খেতে পারেন। তবে প্রথমদিকে দিনে তিনবার না খেয়ে একবার, এরপর দুইবার এভাবে আস্তে আস্তে দিনে তিনবার এটি খাওয়া শুরু করতে পারেন। তাহলে এটি শরীরে ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।

যেভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে: কোলেস্টেরল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি হলো উপকারী কোলেস্টেরল এবং অপরটি ক্ষতিকর কোলেস্টেরল। ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখা গেলে ঘটতে পারে বিপদ। আমরা যখন ইসবগুল খাই তখন আমাদের অন্ত্রে একটি পাতলা স্তর তৈরি হয়, যে কারণে আমাদের শরীর ক্ষতিকর কোলেস্টেরল শোষণ করতে পারে না। ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরল মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ খান তাদের থেকে যারা নিয়মিত ইসবগুল খান তাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বেশি কমেছে। নিয়মিত ওষুধ খাওয়া রোগীদের শরীরে ৮.৭ শতাংশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমেছে, অপরদিকে ইসবগুল খাওয়ার ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে দেখো গেছে ৯.৭ শতাংশ।



Source link