চুয়াডাঙ্গা ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
‘পেশা যার, মন্ত্রণালয় তার’ বাস্তবায়নে অভিন্ন ‘সেন্ট্রাল ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস’ এর দাবি বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ-এর হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ Habiganj DC Office Job 2025 কোনো মহল ফ্যাসিবাদের তোষণ করলে জনগণ ক্ষমা করবে না: নাহিদ সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ২ দিনের রিমান্ডে সব সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সঙ্গে জড়িত ছিল আওয়ামী লীগ ৩১ দফা কেবল দেশ ও দেশের মানুষের জন্য: তারেক রহমান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি PLC Job Circular 2025 ছয় মাস না যেতে আ.লীগ কীভাবে কর্মসূচি দেয়? যে কোনো মূল্যে মানুষের আস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি BREB Job Circular 2025

কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস, বিজেপির কাছ থেকে

ছবিঃ ইন্টারনেট

বিজেপির কাছে থেকে কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস। ২২৪ আসনের বিধানসভার ১৩৬টিতে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। গতবারের চেয়ে এবার দলটি ৫৬ আসন বেশি পেয়েছে। অন্যদিকে আগের চেয়ে ৪১ আসন কম পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি -বিজেপি। তারা এবার ৬৩ আসন পেয়েছে। ২২ আসন নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে জেডিএস। তারা গতবারের চেয়ে ১৫ আসন কম পেয়েছে।

 

কর্ণাটক বিধানসভায় মোট আসন ২২৪। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১১৩ আসনে জয়। সে অনুযায়ী রাজ্যে একক সরকার গঠন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস।

 

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং বিজেপি নেতা বাসভরাজ বোমাই ইতোমধ্যে পরাজয় স্বীকার করেছেন।তিনি বলেন, তারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারেননি। পুরো ফল বের হলে তারা বিশদ বিশ্লেষণ করবেন। ঘাটতিগুলো খুঁজে বের করে দল পুনর্গঠন করবেন। লোকসভা নির্বাচনের জন্য সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিবেন।

 

কর্ণাটকে আধিপত্য ধরে রাখতে মরিয়া ছিল বিজেপি। কট্টর অবস্থান থেকে সরে পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠী, তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ কোটা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদির দল।

অন্যদিকে দুর্নীতি ও অপশাসনের ওপর জোর দিয়ে প্রচার চালায় কংগ্রেস।

 

বিজেপির প্রচারের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই শেষ সপ্তাহে ১৯টি সমাবেশ এবং ছয়টি রোড শো করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের মতো দলের অন্যান্য বিশিষ্ট সদস্যরাও প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন।

 

সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং রাজ্য কংগ্রেস প্রধান ডিকে শিবকুমার কংগ্রেসের প্রচারের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ ছাড়া দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সাবেক সভাপতি সোনিয়া এবং রাহুল গান্ধী, দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রসহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা অসংখ্য সমাবেশে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

 

কর্ণাটকে শেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালে। এতে বিজেপি ১০৪ আসন পেয়ে জয়ী হয়। কংগ্রেস জেতে ৮০ আসনে। ১৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জেডিএস জেতে ৩৭টি আসন।

প্রসংঙ্গ :
avashnews

‘পেশা যার, মন্ত্রণালয় তার’ বাস্তবায়নে অভিন্ন ‘সেন্ট্রাল ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস’ এর দাবি বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ-এর

avashnews

Powered by WooCommerce

কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস, বিজেপির কাছ থেকে

আপডেটঃ ০৫:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

বিজেপির কাছে থেকে কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস। ২২৪ আসনের বিধানসভার ১৩৬টিতে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। গতবারের চেয়ে এবার দলটি ৫৬ আসন বেশি পেয়েছে। অন্যদিকে আগের চেয়ে ৪১ আসন কম পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি -বিজেপি। তারা এবার ৬৩ আসন পেয়েছে। ২২ আসন নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে জেডিএস। তারা গতবারের চেয়ে ১৫ আসন কম পেয়েছে।

 

কর্ণাটক বিধানসভায় মোট আসন ২২৪। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১১৩ আসনে জয়। সে অনুযায়ী রাজ্যে একক সরকার গঠন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস।

 

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং বিজেপি নেতা বাসভরাজ বোমাই ইতোমধ্যে পরাজয় স্বীকার করেছেন।তিনি বলেন, তারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারেননি। পুরো ফল বের হলে তারা বিশদ বিশ্লেষণ করবেন। ঘাটতিগুলো খুঁজে বের করে দল পুনর্গঠন করবেন। লোকসভা নির্বাচনের জন্য সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিবেন।

 

কর্ণাটকে আধিপত্য ধরে রাখতে মরিয়া ছিল বিজেপি। কট্টর অবস্থান থেকে সরে পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠী, তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ কোটা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদির দল।

অন্যদিকে দুর্নীতি ও অপশাসনের ওপর জোর দিয়ে প্রচার চালায় কংগ্রেস।

 

বিজেপির প্রচারের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই শেষ সপ্তাহে ১৯টি সমাবেশ এবং ছয়টি রোড শো করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের মতো দলের অন্যান্য বিশিষ্ট সদস্যরাও প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন।

 

সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং রাজ্য কংগ্রেস প্রধান ডিকে শিবকুমার কংগ্রেসের প্রচারের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ ছাড়া দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সাবেক সভাপতি সোনিয়া এবং রাহুল গান্ধী, দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রসহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা অসংখ্য সমাবেশে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

 

কর্ণাটকে শেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালে। এতে বিজেপি ১০৪ আসন পেয়ে জয়ী হয়। কংগ্রেস জেতে ৮০ আসনে। ১৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জেডিএস জেতে ৩৭টি আসন।