চুয়াডাঙ্গা ০৪:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদঃ
চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ ভেজাল শিশুখাদ্য উদ্ধার : গোডাউন সিলগালা ও ৪ লাখ টাকা জরিমানা আলমডাঙ্গায় কম্বল চুরি,মাদক ব্যবসার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আটক দর্শনায় দু মহিলাকে কুপিয়ে জখম,যুবক আটক রুট পরিবর্তন হচ্ছে না বেনাপোল-সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের চুয়াডাঙ্গায় রুট পরিবর্তনের দাবিতে রেলপথ অবরোধ চুয়াডাঙ্গার সড়কে ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে নারী নিহত ঝিনাইদহে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে একসঙ্গে দুই তরুণীর অনশন দামুড়হুদায় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের পথসভা ও লিফলেট বিতরণ দর্শনায় বি এন পি নেতাকে কুপালো যুবলীগ কর্মী জীবননগর থানা থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামী গ্রেফতার

কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস, বিজেপির কাছ থেকে

ছবিঃ ইন্টারনেট

বিজেপির কাছে থেকে কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস। ২২৪ আসনের বিধানসভার ১৩৬টিতে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। গতবারের চেয়ে এবার দলটি ৫৬ আসন বেশি পেয়েছে। অন্যদিকে আগের চেয়ে ৪১ আসন কম পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি -বিজেপি। তারা এবার ৬৩ আসন পেয়েছে। ২২ আসন নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে জেডিএস। তারা গতবারের চেয়ে ১৫ আসন কম পেয়েছে।

 

কর্ণাটক বিধানসভায় মোট আসন ২২৪। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১১৩ আসনে জয়। সে অনুযায়ী রাজ্যে একক সরকার গঠন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস।

 

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং বিজেপি নেতা বাসভরাজ বোমাই ইতোমধ্যে পরাজয় স্বীকার করেছেন।তিনি বলেন, তারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারেননি। পুরো ফল বের হলে তারা বিশদ বিশ্লেষণ করবেন। ঘাটতিগুলো খুঁজে বের করে দল পুনর্গঠন করবেন। লোকসভা নির্বাচনের জন্য সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিবেন।

 

কর্ণাটকে আধিপত্য ধরে রাখতে মরিয়া ছিল বিজেপি। কট্টর অবস্থান থেকে সরে পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠী, তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ কোটা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদির দল।

অন্যদিকে দুর্নীতি ও অপশাসনের ওপর জোর দিয়ে প্রচার চালায় কংগ্রেস।

 

বিজেপির প্রচারের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই শেষ সপ্তাহে ১৯টি সমাবেশ এবং ছয়টি রোড শো করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের মতো দলের অন্যান্য বিশিষ্ট সদস্যরাও প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন।

 

সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং রাজ্য কংগ্রেস প্রধান ডিকে শিবকুমার কংগ্রেসের প্রচারের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ ছাড়া দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সাবেক সভাপতি সোনিয়া এবং রাহুল গান্ধী, দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রসহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা অসংখ্য সমাবেশে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

 

কর্ণাটকে শেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালে। এতে বিজেপি ১০৪ আসন পেয়ে জয়ী হয়। কংগ্রেস জেতে ৮০ আসনে। ১৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জেডিএস জেতে ৩৭টি আসন।

প্রসঙ্গঃ

চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ ভেজাল শিশুখাদ্য উদ্ধার : গোডাউন সিলগালা ও ৪ লাখ টাকা জরিমানা

avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস, বিজেপির কাছ থেকে

প্রকাশ : ০৫:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

বিজেপির কাছে থেকে কর্ণাটক কেড়ে নিলো কংগ্রেস। ২২৪ আসনের বিধানসভার ১৩৬টিতে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। গতবারের চেয়ে এবার দলটি ৫৬ আসন বেশি পেয়েছে। অন্যদিকে আগের চেয়ে ৪১ আসন কম পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি -বিজেপি। তারা এবার ৬৩ আসন পেয়েছে। ২২ আসন নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে জেডিএস। তারা গতবারের চেয়ে ১৫ আসন কম পেয়েছে।

 

কর্ণাটক বিধানসভায় মোট আসন ২২৪। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ১১৩ আসনে জয়। সে অনুযায়ী রাজ্যে একক সরকার গঠন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস।

 

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং বিজেপি নেতা বাসভরাজ বোমাই ইতোমধ্যে পরাজয় স্বীকার করেছেন।তিনি বলেন, তারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারেননি। পুরো ফল বের হলে তারা বিশদ বিশ্লেষণ করবেন। ঘাটতিগুলো খুঁজে বের করে দল পুনর্গঠন করবেন। লোকসভা নির্বাচনের জন্য সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিবেন।

 

কর্ণাটকে আধিপত্য ধরে রাখতে মরিয়া ছিল বিজেপি। কট্টর অবস্থান থেকে সরে পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠী, তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ কোটা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদির দল।

অন্যদিকে দুর্নীতি ও অপশাসনের ওপর জোর দিয়ে প্রচার চালায় কংগ্রেস।

 

বিজেপির প্রচারের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই শেষ সপ্তাহে ১৯টি সমাবেশ এবং ছয়টি রোড শো করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের মতো দলের অন্যান্য বিশিষ্ট সদস্যরাও প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন।

 

সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং রাজ্য কংগ্রেস প্রধান ডিকে শিবকুমার কংগ্রেসের প্রচারের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ ছাড়া দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সাবেক সভাপতি সোনিয়া এবং রাহুল গান্ধী, দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রসহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা অসংখ্য সমাবেশে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

 

কর্ণাটকে শেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালে। এতে বিজেপি ১০৪ আসন পেয়ে জয়ী হয়। কংগ্রেস জেতে ৮০ আসনে। ১৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জেডিএস জেতে ৩৭টি আসন।