চুয়াডাঙ্গা ০৭:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিলাইদহে গাড়ির সিটের পাশে চালকের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

  • নিউজ রুমঃ
  • আপডেটঃ ১২:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
  • 561

শনিবার (২৫ মার্চ) সকালে পাবনার শিলাইদহ ঘাট এলাকা থেকে প্রাডো জিপ গাড়ির সিটের পাশে বস্তাবন্দি অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিখোঁজের দুদিন পর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিকিমথের গাড়িচালক সম্রাট খানের (২৫) বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

 

সম্রাট ঈশ্বরদী পৌর শহরের মধ্য অরণকোলা (আলহাজ্ব ক্যাম্প) এলাকার আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে। এ ঘটনায় পুলিশ সীমা খাতুন (২২) নামের এক নারীকে আটক করেছে।

 

পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নিকিমথ কোম্পানির পরিচালকের গাড়ির চালক ছিলেন সম্রাট খান। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ি থেকে প্রাডো গাড়ি নিয়ে অফিসে যাওয়ার কথা বলে বের হয়ে আর ফিরেননি। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে শুক্রবার সন্ধ্যায় জানা যায় সম্রাট নিকিমথ কোম্পানির আরেক গাড়িচালক উপজেলার বাঁশেরবাদা গ্রামের আব্দুল মমিনের বাড়িতে গিয়েছিল। রাত ৯টার দিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে আব্দুল মমিনের স্ত্রী সীমা খাতুনকে আটক করে।

 

একপর্যায়ে সীমা খাতুন স্বীকার করেন সম্রাটকে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ বস্তায় ভরে প্রাডো গাড়িতে তুলে মমিন নিয়ে গেছে। শনিবার শনিবার সকাল ৮টার দিকে পাবনার শিলাইদহ ঘাট এলাকায় গাড়ির মধ্যে বস্তাবন্দি মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

 

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার জানান, গাড়ি চালক সম্রাট খানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ তিনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।

সুত্র: জাগো নিউজ

অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়াতে ‘বই উৎসব’ বাতিল, উদ্বোধন অনলাইনে

avashnews

Powered by WooCommerce

শিলাইদহে গাড়ির সিটের পাশে চালকের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

আপডেটঃ ১২:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩

শনিবার (২৫ মার্চ) সকালে পাবনার শিলাইদহ ঘাট এলাকা থেকে প্রাডো জিপ গাড়ির সিটের পাশে বস্তাবন্দি অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিখোঁজের দুদিন পর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিকিমথের গাড়িচালক সম্রাট খানের (২৫) বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

 

সম্রাট ঈশ্বরদী পৌর শহরের মধ্য অরণকোলা (আলহাজ্ব ক্যাম্প) এলাকার আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে। এ ঘটনায় পুলিশ সীমা খাতুন (২২) নামের এক নারীকে আটক করেছে।

 

পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, নিকিমথ কোম্পানির পরিচালকের গাড়ির চালক ছিলেন সম্রাট খান। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ি থেকে প্রাডো গাড়ি নিয়ে অফিসে যাওয়ার কথা বলে বের হয়ে আর ফিরেননি। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে শুক্রবার সন্ধ্যায় জানা যায় সম্রাট নিকিমথ কোম্পানির আরেক গাড়িচালক উপজেলার বাঁশেরবাদা গ্রামের আব্দুল মমিনের বাড়িতে গিয়েছিল। রাত ৯টার দিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে আব্দুল মমিনের স্ত্রী সীমা খাতুনকে আটক করে।

 

একপর্যায়ে সীমা খাতুন স্বীকার করেন সম্রাটকে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ বস্তায় ভরে প্রাডো গাড়িতে তুলে মমিন নিয়ে গেছে। শনিবার শনিবার সকাল ৮টার দিকে পাবনার শিলাইদহ ঘাট এলাকায় গাড়ির মধ্যে বস্তাবন্দি মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

 

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার জানান, গাড়ি চালক সম্রাট খানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক নারীকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ তিনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।

সুত্র: জাগো নিউজ