চুয়াডাঙ্গা ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নামাজরত বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে গ্রেফতার

চুয়াডাঙ্গা পলাশপাড়ায় মাদ্রাসা ছাত্র ছেলে, বাবা দোদুল হোসেন (৫০) কে নামাজরত অবস্থায় কুপিয়ে হত্যা করেছে । এ ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছেলে কেএএম রিফাতকে (১৭) আটক করেছে পুলিশ।

নিহত দোদুল হোসেন চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের পলাশপাড়ার মৃত কাজী নূর মোস্তফার ছেলে।

 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ছেলেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে নিষেধ করতো বাবা। শনিবার ছেলের কাছ থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বাবা। এরই জের ধরে রাত সারে ৮টার দিকে নামাজরত বাবা দোদুল হোসেনকে পিছন থেকে কুপায় মাদ্রাসা ছাত্র ছেলে রিফাত। এলোপাতাড়ি কপালে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর কোলে লুটিয়ে পড়েন দোদুল। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় মুমূর্ষু অবস্থায় দোদুলকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয় পরিবারের সদস্যরা।

 

সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান তিনি।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তারেক হাসান বলেন, নিহতের শরীরের একাধিক স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি খালেদুর রহমান জানান, ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছেলে রিফাতকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মরদহে হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

জনপ্রিয়

Powered by WooCommerce

নামাজরত বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে গ্রেফতার

আপডেটঃ ০৮:৪০:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা পলাশপাড়ায় মাদ্রাসা ছাত্র ছেলে, বাবা দোদুল হোসেন (৫০) কে নামাজরত অবস্থায় কুপিয়ে হত্যা করেছে । এ ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছেলে কেএএম রিফাতকে (১৭) আটক করেছে পুলিশ।

নিহত দোদুল হোসেন চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের পলাশপাড়ার মৃত কাজী নূর মোস্তফার ছেলে।

 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ছেলেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে নিষেধ করতো বাবা। শনিবার ছেলের কাছ থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় বাবা। এরই জের ধরে রাত সারে ৮টার দিকে নামাজরত বাবা দোদুল হোসেনকে পিছন থেকে কুপায় মাদ্রাসা ছাত্র ছেলে রিফাত। এলোপাতাড়ি কপালে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর কোলে লুটিয়ে পড়েন দোদুল। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় মুমূর্ষু অবস্থায় দোদুলকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয় পরিবারের সদস্যরা।

 

সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান তিনি।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তারেক হাসান বলেন, নিহতের শরীরের একাধিক স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি খালেদুর রহমান জানান, ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছেলে রিফাতকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মরদহে হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।