চুয়াডাঙ্গা ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীর কাজিমুদ্দীন হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

মেহেরপুরের গাংনীর কাজিপুর গ্রামের কৃষক কাজিমুদ্দীন ওরফে কাজু হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুর জেলা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মোঃ শহিদুল্লাহ আসামীর উপস্থিতিকে এ রায় ঘোষণা করেন।

 

দন্ডিত ওই ব্যাক্তির নাম শরিফুল ইসলাম (৪২)। সে গাংনীর কাজিপুর গ্রামের রোমজিতের ছেলে। তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

 

মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৬ মে রাত আটটার দিকে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে চায়ের বিল দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ শরিফুল ও তার লোকজন পিটিয়ে হত্যা করে কৃষক কাজিমুদ্দীনকে। ওই রাত্রেই কাজিমুদ্দীনের ছেলে আবু সাঈদ দফাদার বাদী হয়ে তিন নারীসহ ১০ জনকে আসামী করে গাংনী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দন্ডিত শরিফুল ইসলামকে প্রধান আসামী করা হয়। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ৬জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে চার্জশীট প্রদান করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আনোয়ার হোসেন।

 

মামলায় ৭জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ ও বাদী বিবাদী পক্ষের আইজীবীদের যুক্তি তর্ক শেষে আসামী শরিফুলের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদÐ ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদন্ডাদেশ  দেন আদালত। অন্যান্য আসামীদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়।

 

মামলায় বাদী সরকারী পক্ষের কৌশুলী ছিলেন পল্লব ভট্টাচার্ষ ও আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন কেএম শফিকুল আলম।

Powered by WooCommerce

গাংনীর কাজিমুদ্দীন হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

আপডেটঃ ০৬:০১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০২৩

মেহেরপুরের গাংনীর কাজিপুর গ্রামের কৃষক কাজিমুদ্দীন ওরফে কাজু হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুর জেলা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মোঃ শহিদুল্লাহ আসামীর উপস্থিতিকে এ রায় ঘোষণা করেন।

 

দন্ডিত ওই ব্যাক্তির নাম শরিফুল ইসলাম (৪২)। সে গাংনীর কাজিপুর গ্রামের রোমজিতের ছেলে। তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

 

মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৬ মে রাত আটটার দিকে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে চায়ের বিল দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ শরিফুল ও তার লোকজন পিটিয়ে হত্যা করে কৃষক কাজিমুদ্দীনকে। ওই রাত্রেই কাজিমুদ্দীনের ছেলে আবু সাঈদ দফাদার বাদী হয়ে তিন নারীসহ ১০ জনকে আসামী করে গাংনী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দন্ডিত শরিফুল ইসলামকে প্রধান আসামী করা হয়। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ৬জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে চার্জশীট প্রদান করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আনোয়ার হোসেন।

 

মামলায় ৭জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ ও বাদী বিবাদী পক্ষের আইজীবীদের যুক্তি তর্ক শেষে আসামী শরিফুলের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদÐ ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদন্ডাদেশ  দেন আদালত। অন্যান্য আসামীদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়।

 

মামলায় বাদী সরকারী পক্ষের কৌশুলী ছিলেন পল্লব ভট্টাচার্ষ ও আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন কেএম শফিকুল আলম।