চুয়াডাঙ্গা ০২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইংল্যান্ড পেল টেস্ট ইতিহাসের দ্রুততম জয়


ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায় ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস শেষে। নিউজিল্যান্ডকে ৩৪৮ রানে অলআউট করে প্রথম ইনিংস শেষে ১৫১ রানের লিড পায় বেন স্টোকস বাহিনী। ব্রাইডন কার্সের আগুনে পুড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৫৪ রানে অলআউট হয় কিউইরা।

জয়ের জন্য রবিবার (১ ডিসেম্বর) ১০৪ রানের লক্ষ্য পায় ইংল্যান্ড। এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাজবল ক্রিকেট খেলে রেকর্ড গড়েছে ম্যাককলামের শিষ্যরা। ১২.৪ ওভারে ইংল্যান্ড ৮ উইকেটে জয় পায়, রানরেট ৮.২১। একশর বেশি রান তাড়ায় এটা সবচেয়ে দ্রুততম জয়। আগের দ্রুততম জয়টি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ১৯৮৩ সালে ভারতের বিপক্ষে ওভারপ্রতি ৬.৮২ রান তুলে জিতেছিল তারা।

এ জয়ের ফলে ইংল্যান্ড তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল। পরের দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৬ ও ১৪ ডিসেম্বর।

ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে এই ম্যাচ জয়ের অন্যতম নায়ক মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নামা ইংলিশ পেসার ব্রাইডন কার্স। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ৬ উইকেট নিয়ে কিউইদের মাত্র ২৫৪ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন। দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি ১০ উইকেট শিকার করেছেন, ম্যাচে ১০৬/১০ তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং ফিগার।

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

ইংল্যান্ড পেল টেস্ট ইতিহাসের দ্রুততম জয়

আপডেটঃ ১২:০৯:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪


ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায় ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস শেষে। নিউজিল্যান্ডকে ৩৪৮ রানে অলআউট করে প্রথম ইনিংস শেষে ১৫১ রানের লিড পায় বেন স্টোকস বাহিনী। ব্রাইডন কার্সের আগুনে পুড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৫৪ রানে অলআউট হয় কিউইরা।

জয়ের জন্য রবিবার (১ ডিসেম্বর) ১০৪ রানের লক্ষ্য পায় ইংল্যান্ড। এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাজবল ক্রিকেট খেলে রেকর্ড গড়েছে ম্যাককলামের শিষ্যরা। ১২.৪ ওভারে ইংল্যান্ড ৮ উইকেটে জয় পায়, রানরেট ৮.২১। একশর বেশি রান তাড়ায় এটা সবচেয়ে দ্রুততম জয়। আগের দ্রুততম জয়টি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ১৯৮৩ সালে ভারতের বিপক্ষে ওভারপ্রতি ৬.৮২ রান তুলে জিতেছিল তারা।

এ জয়ের ফলে ইংল্যান্ড তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল। পরের দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৬ ও ১৪ ডিসেম্বর।

ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে এই ম্যাচ জয়ের অন্যতম নায়ক মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নামা ইংলিশ পেসার ব্রাইডন কার্স। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ৬ উইকেট নিয়ে কিউইদের মাত্র ২৫৪ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন। দুই ইনিংস মিলিয়ে তিনি ১০ উইকেট শিকার করেছেন, ম্যাচে ১০৬/১০ তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং ফিগার।