চুয়াডাঙ্গা ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধায় একুশে টেলিভিশনের ২৪ বছর পুর্তি ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান

একুশে টেলিভিশনের ২৩ বছর পুর্তি ও ২৪ বছরে পর্দাপণ উপলক্ষে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে কেককাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক ।

 

প্রেসক্লাব সভাপতি কেএম রেজাউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতেই শুভেচ্ছ বক্তব্য রাখেন একুশে টেলিভিশনের গাইবান্ধা প্রতিনিধি আফরোজা লুনা।

 

বক্তব্য রাখেন প্রবীন সাংবাদিক গোবিন্দ লাল দাস, মুক্তিযুদ্ধেও গবেষক অধ্যাপক জহুরুল কাইয়ুম, সাংবাদিক দীপক কুমার পাল, গৌতমাশিষ গুহ সরকার, এসএম বিল্পব ইসলাম, রাজনীতিক জিয়াউল হক জনি ও উন্নয়নকর্মী জয়া প্রসাদসহ অন্যরা। পরে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।

 

বক্তারা বলেন, একুশে টেলিভিশন জ্ন্মলগ্ন থেকে মানুষের মনের চাহিদা মিটিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরে সমাজকে সন্ত্রাস মুক্ত, দুনীতি মুক্ত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে দায়ীত্ব পালন করে আসছে। একুশে টেলিভিশন দর্শকদের মাঝে হাজার বছর বেচে থাকুক এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বক্তারা।

প্রসঙ্গঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

জীবননগরে অধিকমূল্যে সার বিক্রি করায় ব্যবসায়ীকে জরিমানা

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

গাইবান্ধায় একুশে টেলিভিশনের ২৪ বছর পুর্তি ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান

প্রকাশ : ১০:৫৫:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৩

একুশে টেলিভিশনের ২৩ বছর পুর্তি ও ২৪ বছরে পর্দাপণ উপলক্ষে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে কেককাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক ।

 

প্রেসক্লাব সভাপতি কেএম রেজাউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতেই শুভেচ্ছ বক্তব্য রাখেন একুশে টেলিভিশনের গাইবান্ধা প্রতিনিধি আফরোজা লুনা।

 

বক্তব্য রাখেন প্রবীন সাংবাদিক গোবিন্দ লাল দাস, মুক্তিযুদ্ধেও গবেষক অধ্যাপক জহুরুল কাইয়ুম, সাংবাদিক দীপক কুমার পাল, গৌতমাশিষ গুহ সরকার, এসএম বিল্পব ইসলাম, রাজনীতিক জিয়াউল হক জনি ও উন্নয়নকর্মী জয়া প্রসাদসহ অন্যরা। পরে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।

 

বক্তারা বলেন, একুশে টেলিভিশন জ্ন্মলগ্ন থেকে মানুষের মনের চাহিদা মিটিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরে সমাজকে সন্ত্রাস মুক্ত, দুনীতি মুক্ত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে দায়ীত্ব পালন করে আসছে। একুশে টেলিভিশন দর্শকদের মাঝে হাজার বছর বেচে থাকুক এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বক্তারা।