চুয়াডাঙ্গা ০১:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের দায়ে দুটি ধারায় আমিরুল ইসলাম (৩৩) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন ও ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার দুপুরে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মিজানুর রহমান এ দন্ডাদেশ দেন। দন্ডপ্রাপ্ত আমিরুল ইসলাম হরিনাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে।

 

আদালত সুত্রে জানা যায়, হরিরনাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামে স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ২০০৮ সালের ১৫ মে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে আমিরুল ইসলাম। এরপর উপজেলার সাত ব্রীজ এলাকা ও জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রেখে ওই শিক্ষার্থীকে একাধীকবার ধর্ষণ করে। এরপর জেলা শহরের কলা হাটের সামনে ওই ছাত্রীকে রেখে পালিয়ে যায়। পরে সে বাড়ি ফিরে পরিবারের কাছে ঘটনাটি জানায়।

 

এরপর ছাত্রীর মা বাদী হয়ে হরিনাকুন্ডু থানায় ওই মাসেরই ২৯ তারিখে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৯ জুলাই আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক অভিযুক্ত আমিরুল ইসলামকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের দুটি ধারায় যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও দুই লক্ষ টাকা অর্থ দন্ড এবং ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও এক লক্ষ টাকা অর্থ দন্ড করেন।

Powered by WooCommerce

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

আপডেটঃ ০৫:৪৪:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের দায়ে দুটি ধারায় আমিরুল ইসলাম (৩৩) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন ও ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার দুপুরে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মিজানুর রহমান এ দন্ডাদেশ দেন। দন্ডপ্রাপ্ত আমিরুল ইসলাম হরিনাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে।

 

আদালত সুত্রে জানা যায়, হরিরনাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামে স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ২০০৮ সালের ১৫ মে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে আমিরুল ইসলাম। এরপর উপজেলার সাত ব্রীজ এলাকা ও জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রেখে ওই শিক্ষার্থীকে একাধীকবার ধর্ষণ করে। এরপর জেলা শহরের কলা হাটের সামনে ওই ছাত্রীকে রেখে পালিয়ে যায়। পরে সে বাড়ি ফিরে পরিবারের কাছে ঘটনাটি জানায়।

 

এরপর ছাত্রীর মা বাদী হয়ে হরিনাকুন্ডু থানায় ওই মাসেরই ২৯ তারিখে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৯ জুলাই আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক অভিযুক্ত আমিরুল ইসলামকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের দুটি ধারায় যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও দুই লক্ষ টাকা অর্থ দন্ড এবং ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও এক লক্ষ টাকা অর্থ দন্ড করেন।