চুয়াডাঙ্গা ০৮:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রয়েল এনফিল্ড বিশ্বব্যাপী এত জনপ্রিয় কেন ?

তরুণদের কাছে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল রয়েল এনফিল্ড।আসলে এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে রাইডারদের প্যাশন। রয়েল এনফিল্ড বাইক তার দাপুটে লুকের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। নানা দিক বিবেচনা করে অনেকেই এই বাইক কেনার সিদ্ধান্ত নেন।

 

তবে কেউ যদি ভাবেন রয়েল এনফিল্ড তার ড্যাশিং লুক এবং বড় ইঞ্জিনের জন্যই শুধু পরিচিত তাহলে আপনি ভুল ভাববেন। কেননা, প্রতিষ্ঠানটির দুইটি মডেলে ভালো মাইলেজ পাওয়া যায়।

 

ত্রুজার বাইক হওয়া সত্ত্বেও দুর্দান্ত মাইলেজ দিয়ে থাকে এই মোটরসাইকেলগুলো। মডেল দুইটি সম্পর্কে জানুন।

 

royal enfield bullet 350

 

রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০

৩৫০ সিসি ইঞ্জিনের যতগুলো বাইক রয়্যাল এনফিল্ড বিক্রি করে তার মধ্যে সবচেয়ে পুরনো এবং জনপ্রিয় মডেল বুলেট ৩৫০। বহুকাল থেকে এই মোটরসাইকেল বিক্রি করছে রয়েল এনফিল্ড। বাইকটি প্রথম লঞ্চ হয় ১৯৩২ সালে। তখন যদিও মালিক সংস্থা এইচার মোটরস ছিল না। ভারতে এই বাইক আসতেই অল্প দিনেই বাইকপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নেয় বুলেট।

 

royal enfield bullet 350 1

 

এখনো বহু মানুষের কাছে প্রিয় মোটরসাইকেল রয়েল এনফিল্ড বুলেট। ডিজাইনের ক্ষেত্রে বুলেট ৩৫০ যতটা চমকপ্রদ ততটাই আকর্ষণীয় বাইকের মাইলেজ। রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ এর মাইলেজ ৩৮ কিলোমিটার। এর ট্যাংকের ফুয়েল ক্যাপাসিটি রয়েছে ১৩.৫ লিটার।

রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ সর্বোচ্চ ১৯.১ হর্সপাওয়ার তৈরি করতে পারে সঙ্গে পাওয়া যায় ৫ স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ার। ব্রেকিংয়ের জন্য সামনের চাকায় পাবেন ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। সঙ্গে থাকবে সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম।

 

রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০

বুলেট যদি সবচেয়ে পুরনো হয় তাহলে বিক্রির নিরিখে সবার থেকে এগিয়ে ক্লাসিক ৩৫০। বর্তমানে রয়েল এনফিল্ড হান্টারের পর বিক্রির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাসিক ৩৫০। বলা চলে দেশজুড়ে সংস্থার প্রতিচ্ছবি বহন করে চলেছে ক্লাসিক ৩৫০। কত মানুষের প্রথম বাইক এই ক্লাসিক।

royal enfield classic 350

 

মোটরসাইকেলটি লুকে সুপার স্টাইলিশ তেমনই ফাটাফাটি মাইলেজ। প্রতি লিটারে ক্লাসিক ৩৫০ মাইলেজ দেয় ৩৬ কিলোমিটার। এতেও রয়েছে ৩৪৯ সিসির ইঞ্জিন। যা সর্বোচ্চ ২০.২ ব্রেক হর্সপাওয়ার তৈরি করে। বাইকটির সর্বাধিক গতি ১১৪ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

 

প্রসঙ্গঃ
জনপ্রিয় সংবাদ
avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

রয়েল এনফিল্ড বিশ্বব্যাপী এত জনপ্রিয় কেন ?

প্রকাশ : ১০:৫৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩

তরুণদের কাছে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল রয়েল এনফিল্ড।আসলে এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে রাইডারদের প্যাশন। রয়েল এনফিল্ড বাইক তার দাপুটে লুকের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। নানা দিক বিবেচনা করে অনেকেই এই বাইক কেনার সিদ্ধান্ত নেন।

 

তবে কেউ যদি ভাবেন রয়েল এনফিল্ড তার ড্যাশিং লুক এবং বড় ইঞ্জিনের জন্যই শুধু পরিচিত তাহলে আপনি ভুল ভাববেন। কেননা, প্রতিষ্ঠানটির দুইটি মডেলে ভালো মাইলেজ পাওয়া যায়।

 

ত্রুজার বাইক হওয়া সত্ত্বেও দুর্দান্ত মাইলেজ দিয়ে থাকে এই মোটরসাইকেলগুলো। মডেল দুইটি সম্পর্কে জানুন।

 

royal enfield bullet 350

 

রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০

৩৫০ সিসি ইঞ্জিনের যতগুলো বাইক রয়্যাল এনফিল্ড বিক্রি করে তার মধ্যে সবচেয়ে পুরনো এবং জনপ্রিয় মডেল বুলেট ৩৫০। বহুকাল থেকে এই মোটরসাইকেল বিক্রি করছে রয়েল এনফিল্ড। বাইকটি প্রথম লঞ্চ হয় ১৯৩২ সালে। তখন যদিও মালিক সংস্থা এইচার মোটরস ছিল না। ভারতে এই বাইক আসতেই অল্প দিনেই বাইকপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নেয় বুলেট।

 

royal enfield bullet 350 1

 

এখনো বহু মানুষের কাছে প্রিয় মোটরসাইকেল রয়েল এনফিল্ড বুলেট। ডিজাইনের ক্ষেত্রে বুলেট ৩৫০ যতটা চমকপ্রদ ততটাই আকর্ষণীয় বাইকের মাইলেজ। রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ এর মাইলেজ ৩৮ কিলোমিটার। এর ট্যাংকের ফুয়েল ক্যাপাসিটি রয়েছে ১৩.৫ লিটার।

রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ সর্বোচ্চ ১৯.১ হর্সপাওয়ার তৈরি করতে পারে সঙ্গে পাওয়া যায় ৫ স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ার। ব্রেকিংয়ের জন্য সামনের চাকায় পাবেন ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। সঙ্গে থাকবে সিঙ্গেল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম।

 

রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০

বুলেট যদি সবচেয়ে পুরনো হয় তাহলে বিক্রির নিরিখে সবার থেকে এগিয়ে ক্লাসিক ৩৫০। বর্তমানে রয়েল এনফিল্ড হান্টারের পর বিক্রির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাসিক ৩৫০। বলা চলে দেশজুড়ে সংস্থার প্রতিচ্ছবি বহন করে চলেছে ক্লাসিক ৩৫০। কত মানুষের প্রথম বাইক এই ক্লাসিক।

royal enfield classic 350

 

মোটরসাইকেলটি লুকে সুপার স্টাইলিশ তেমনই ফাটাফাটি মাইলেজ। প্রতি লিটারে ক্লাসিক ৩৫০ মাইলেজ দেয় ৩৬ কিলোমিটার। এতেও রয়েছে ৩৪৯ সিসির ইঞ্জিন। যা সর্বোচ্চ ২০.২ ব্রেক হর্সপাওয়ার তৈরি করে। বাইকটির সর্বাধিক গতি ১১৪ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।