চুয়াডাঙ্গা ০৪:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুস্তাফিজুর রহমানের তুহিনের পিপি নিয়োগ বাতিল করলো সুপ্রীম কোর্ট


মেহেরপুরের নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিনকে নিয়োগ লাভের ১৪ দিন পর নিয়োগ বাতিল করলো সুপ্রিম কোর্টেও সলিসিটর বিভাগ।

গতকাল ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের উপসলিসিটর(জিপি—পিপি) সানা মো: মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ নিয়োগ বাতিল করা হয়।

আদেশে বলা হয়, মেহেরপুর জেলার নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে নিয়োগ প্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মুস্তাফিজুর রহমান তুহিনের বিরুদ্ধে জিআর ৪৯২/২০২২(মেহেরপুর) মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪১৭/৩৮৫/৩৮৬/৫০৬ ধারাসহ তৎসহ ২০১২ সালের পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের ৮(১)/৮(২)/৮(৩)/৮(৪) ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। এ মামলায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে তিনি জামিন আছেন। রাষ্ট্রের স্বার্থ সমুন্নত রাখাসহ বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা বজায় রাখার জন্য এ ধরণের স্পর্শকাতর মামলার আসামিকে পাবলিক প্রসিকিউটরের মত গুরত্বপূর্ণ পদে বহাল রাখা সমীচীন না হওয়ায় তাঁর নিয়োগ বাতিলপূর্বক তাঁকে পাবলিক প্রসিকিউটর পদ হতে অব্যাহতি দেওয়া হলো।

উল্লেখ্য, মুস্তাফিজুর রহমানকে পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর থেকে মেহেরপুর ছাত্র—জনতা ব্যনারে আন্দোলন, মানববন্ধন, জজ কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচী করা হয়েছিলো। সবশেষ ২৭ নভেম্বর জেলা প্রশাসককে ছাত্র—জনতা ১০দিনের আল্টিমেটাম দেয়।

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

মুস্তাফিজুর রহমানের তুহিনের পিপি নিয়োগ বাতিল করলো সুপ্রীম কোর্ট

আপডেটঃ ০৭:৫০:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪


মেহেরপুরের নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিনকে নিয়োগ লাভের ১৪ দিন পর নিয়োগ বাতিল করলো সুপ্রিম কোর্টেও সলিসিটর বিভাগ।

গতকাল ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের উপসলিসিটর(জিপি—পিপি) সানা মো: মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ নিয়োগ বাতিল করা হয়।

আদেশে বলা হয়, মেহেরপুর জেলার নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে নিয়োগ প্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মুস্তাফিজুর রহমান তুহিনের বিরুদ্ধে জিআর ৪৯২/২০২২(মেহেরপুর) মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪১৭/৩৮৫/৩৮৬/৫০৬ ধারাসহ তৎসহ ২০১২ সালের পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের ৮(১)/৮(২)/৮(৩)/৮(৪) ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। এ মামলায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে তিনি জামিন আছেন। রাষ্ট্রের স্বার্থ সমুন্নত রাখাসহ বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা বজায় রাখার জন্য এ ধরণের স্পর্শকাতর মামলার আসামিকে পাবলিক প্রসিকিউটরের মত গুরত্বপূর্ণ পদে বহাল রাখা সমীচীন না হওয়ায় তাঁর নিয়োগ বাতিলপূর্বক তাঁকে পাবলিক প্রসিকিউটর পদ হতে অব্যাহতি দেওয়া হলো।

উল্লেখ্য, মুস্তাফিজুর রহমানকে পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর থেকে মেহেরপুর ছাত্র—জনতা ব্যনারে আন্দোলন, মানববন্ধন, জজ কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচী করা হয়েছিলো। সবশেষ ২৭ নভেম্বর জেলা প্রশাসককে ছাত্র—জনতা ১০দিনের আল্টিমেটাম দেয়।