চুয়াডাঙ্গা ০৮:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় কোমল পানীয় পান করে শিশুসহ ৬ জন হাসপাতালে

চুয়াডাঙ্গা সদরের আলুকদিয়া গ্রামে কোমল পানীয় কোকাকোলা পান করে অসুস্থ হয়েছেন একই পরিবারের চার সদস্যসহ মোট ছয়জন।

শুক্রবার (১০ মার্চ) স্থানীয়রা তাদেরকে বাড়ি থেকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা আরিজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

অসুস্থরা হলেন- চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলোকদিয়া ইউনিয়নের টেইপুর গ্রামের কৃষি খামারের মালিক আসাবুল হকের চার ছেলে ইয়াছিন (২২), হুসাইন (১৭), হাসাইন (১২) ও আব্দুল হাকিম (৭) এবং কৃষি খামারের প্রজেক্ট ম্যানেজার রিয়াজ (৩৫) ও কর্মচারী সোহাগ হোসেন (২৭)।

 

সোহাগ হোসেন বলেন, কাজের সুবাদে আমি এবং রিয়াজ মালিকের বাড়িতে থাকি। বৃহস্পতিবার রাতে আমি সদরের ভালাইপুর মোড়ের একটি দোকান থেকে কোকাকোলা কিনে বাড়িতে যাই। ওই কোকাকোলা মালিকের ৪ ছেলেসহ সবাই মিলে ভাগাভাগি করে পান করলে কিছুক্ষণের মধ্যে মাথা ঝিমঝিম করা শুরু হয়। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে সবার। এরপর মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে থাকে। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত আমরা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। পরে প্রতিবেশীরা আমাদের হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। কোকাকোলাটি মেয়াদোত্তীর্ণ ছিল না। কী কারণে এমন হলো বুঝতে পারছি না।

 

চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা আরিজ বলেন, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রেখে পর্যবেক্ষণ করছি। তবে অবস্থা আশঙ্কামুক্ত কিনা সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না।

Powered by WooCommerce

চুয়াডাঙ্গায় কোমল পানীয় পান করে শিশুসহ ৬ জন হাসপাতালে

আপডেটঃ ১২:২৩:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩

চুয়াডাঙ্গা সদরের আলুকদিয়া গ্রামে কোমল পানীয় কোকাকোলা পান করে অসুস্থ হয়েছেন একই পরিবারের চার সদস্যসহ মোট ছয়জন।

শুক্রবার (১০ মার্চ) স্থানীয়রা তাদেরকে বাড়ি থেকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।

 

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা আরিজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

অসুস্থরা হলেন- চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলোকদিয়া ইউনিয়নের টেইপুর গ্রামের কৃষি খামারের মালিক আসাবুল হকের চার ছেলে ইয়াছিন (২২), হুসাইন (১৭), হাসাইন (১২) ও আব্দুল হাকিম (৭) এবং কৃষি খামারের প্রজেক্ট ম্যানেজার রিয়াজ (৩৫) ও কর্মচারী সোহাগ হোসেন (২৭)।

 

সোহাগ হোসেন বলেন, কাজের সুবাদে আমি এবং রিয়াজ মালিকের বাড়িতে থাকি। বৃহস্পতিবার রাতে আমি সদরের ভালাইপুর মোড়ের একটি দোকান থেকে কোকাকোলা কিনে বাড়িতে যাই। ওই কোকাকোলা মালিকের ৪ ছেলেসহ সবাই মিলে ভাগাভাগি করে পান করলে কিছুক্ষণের মধ্যে মাথা ঝিমঝিম করা শুরু হয়। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে সবার। এরপর মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে থাকে। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত আমরা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। পরে প্রতিবেশীরা আমাদের হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। কোকাকোলাটি মেয়াদোত্তীর্ণ ছিল না। কী কারণে এমন হলো বুঝতে পারছি না।

 

চিকিৎসক ডা. সাদিয়া মা আরিজ বলেন, তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রেখে পর্যবেক্ষণ করছি। তবে অবস্থা আশঙ্কামুক্ত কিনা সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না।