চুয়াডাঙ্গা ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদায় ছড়িয়ে পড়েছে পিপিআর রোগ:অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ব্যাপক হারে দেখা দিয়েছে ছাগলের পিপিআর রোগের প্রর্দুভাব। গত কয়েক দিন আগে দামুড়হুদা উপজেলা বিভিন্ন গ্রামে হঠাৎ করে এই গবাদিপশুর মধ্যে পিপিআর রোগ ছড়িয়ে পড়েছে।এই ভাইরাস জনিত রোগে উপজেলায় অর্ধশতাধিক ছাগলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানাগেছে।তবে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের এই রোগ প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহনের কোন পদক্ষেক গ্রহন করতে দেখা যাচ্ছে না।

 

জানাগেছে,উপজেলা সদরের দশমী গ্রাম,নতিপোতা,হেমায়েতপুর,কালিয়াবকরী,পুড়াপাড়াসহ বিভিন্ন গ্রামের মহল্লায় মহল্লায় ছাগলের পিপিআর ভাইরাস দেখা দিয়েছে। এসব গ্রাম গুলোতে অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। তবে এরমধ্যে অধিকাংশয় বাচ্চা ছাগল।

 

প্রাণিসম্পদ অফিস সুত্রে জানা যায়,পিপিআর গবাদিপশু ছাগল, ভেড়া, গাড়লে এর একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ।এই রোগে আক্রান্ত ছাগল ও ভেড়ার নাকে মুখ হতে তরল নির্গত হতে থাকে ও পাতলা পায়খানা করে। গবাদি পশুর শরিরে ১০৫-১০৮ ডিগ্রী ফা: তাপমাত্র ছাড়াও আক্রান্ত মুখে ঘা দেখা দেয়। এ কারণে খাবার না খেয়ে মাথা নিচু করে থাকে।

 

ঠিকমত চিকিৎসা দেওয়া হলে বাচানো সম্ভব। দামুড়হুদা উপজেলা প্রণিসম্পদ অফিসার তাসলিমা খাতুন বলেন,উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা ঘুরে আক্রান্ত ছাগলগুলোকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, উপজেলায় প্রায় দেড় লক্ষ ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। সে তুলনায় ভ্যকসিন বরাদ্ধ নেই বললেই চলে। প্রায় দেড় লক্ষ ছাগল ও ভেড়ার বিপরিতে মাত্র ১০হাজার মাত্রা ভ্যকসিন বরাদ্ধ পেয়েছি। এরমধ্যে প্রায় ৯হাজার দেওয়া হয়েছে।

 

 

বাকি হাজার খানেক মাত্রা আছে সে গুলো য়েসব এলাকায় এখোনো আক্রান্ত হয়নি সে এলাকায় দেওয়া হচ্ছে। আরো চাহিদা দেওয়া হয়েছে বরাদ্ধ পেলে বিভিন্ন এলাকায় দেওয়া হবে।

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

দামুড়হুদায় ছড়িয়ে পড়েছে পিপিআর রোগ:অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু

আপডেটঃ ০৯:৩৬:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ব্যাপক হারে দেখা দিয়েছে ছাগলের পিপিআর রোগের প্রর্দুভাব। গত কয়েক দিন আগে দামুড়হুদা উপজেলা বিভিন্ন গ্রামে হঠাৎ করে এই গবাদিপশুর মধ্যে পিপিআর রোগ ছড়িয়ে পড়েছে।এই ভাইরাস জনিত রোগে উপজেলায় অর্ধশতাধিক ছাগলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানাগেছে।তবে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের এই রোগ প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহনের কোন পদক্ষেক গ্রহন করতে দেখা যাচ্ছে না।

 

জানাগেছে,উপজেলা সদরের দশমী গ্রাম,নতিপোতা,হেমায়েতপুর,কালিয়াবকরী,পুড়াপাড়াসহ বিভিন্ন গ্রামের মহল্লায় মহল্লায় ছাগলের পিপিআর ভাইরাস দেখা দিয়েছে। এসব গ্রাম গুলোতে অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। তবে এরমধ্যে অধিকাংশয় বাচ্চা ছাগল।

 

প্রাণিসম্পদ অফিস সুত্রে জানা যায়,পিপিআর গবাদিপশু ছাগল, ভেড়া, গাড়লে এর একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ।এই রোগে আক্রান্ত ছাগল ও ভেড়ার নাকে মুখ হতে তরল নির্গত হতে থাকে ও পাতলা পায়খানা করে। গবাদি পশুর শরিরে ১০৫-১০৮ ডিগ্রী ফা: তাপমাত্র ছাড়াও আক্রান্ত মুখে ঘা দেখা দেয়। এ কারণে খাবার না খেয়ে মাথা নিচু করে থাকে।

 

ঠিকমত চিকিৎসা দেওয়া হলে বাচানো সম্ভব। দামুড়হুদা উপজেলা প্রণিসম্পদ অফিসার তাসলিমা খাতুন বলেন,উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা ঘুরে আক্রান্ত ছাগলগুলোকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, উপজেলায় প্রায় দেড় লক্ষ ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। সে তুলনায় ভ্যকসিন বরাদ্ধ নেই বললেই চলে। প্রায় দেড় লক্ষ ছাগল ও ভেড়ার বিপরিতে মাত্র ১০হাজার মাত্রা ভ্যকসিন বরাদ্ধ পেয়েছি। এরমধ্যে প্রায় ৯হাজার দেওয়া হয়েছে।

 

 

বাকি হাজার খানেক মাত্রা আছে সে গুলো য়েসব এলাকায় এখোনো আক্রান্ত হয়নি সে এলাকায় দেওয়া হচ্ছে। আরো চাহিদা দেওয়া হয়েছে বরাদ্ধ পেলে বিভিন্ন এলাকায় দেওয়া হবে।