চুয়াডাঙ্গা ০৫:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে অচেতন গরু ব্যবসায়ী

 জীবননগরে গরু ব্যবসায়ীসহ ২জন অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছে। অচেতন অবস্থায় তাদেরকে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৮ জুন)বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার শিয়াল মারী পশু হাটে এ ঘটনা ঘটেছে।

 

ভুক্তভোগীরা হলেন,ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মলি গ্রামের মো.হোলেন ব্যপারীর ছেলে গরুর ব্যবসায়ী মো. গিয়াস ব্যপারী (৪০) ও আতাদী গ্রামের ট্রাক ভ্রাইভার মো. ময়নাল হোসেন(৩৫)।

 

স্থানীয়রা জানান, ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানা থেকে ট্রাক করে জীবননগর উপজেলা শিয়াল মারি পশু হাটে গরু কেনার উদ্দেশ্য গিয়াস ব্যপারীসহ বেশ কয়েকজন আসেন। তারা হাটের ভিতরের হোটেল খাবার খেয়ে বের হন। কিছুক্ষণ পরে গিয়াস ব্যপারী ও ট্রাক ড্রাইভার অচেতন হয়ে পড়ে যায়। তাদের সাথে থানা অন্যজনের বিষয়টি বুঝতে পেরে তাদের দ্রুত জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান।

 

জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জুরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক ডা.রুপা বলেন, রোগীদের প্রথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর অস্থিরতা কমেনি তাদের অবস্থায় খুবই খারাপ ছিলো। তাদের সাথে থাকা ব্যক্তিরা বার বার করে জানান,তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য কোথাও যেতে চাই যেহেতু তারা ফরিদপুরের স্থানীয় তাই তাদের ফরিদপুর সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

 

এ ব্যাপারে জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, আমরা ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করেছি,তবে গরমে উনাদের এ অবস্থা কি কেউ কিছু খাইয়ে এমন হয়েছে তা জানা যায়নি।

 

Powered by WooCommerce

জীবননগরে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে অচেতন গরু ব্যবসায়ী

আপডেটঃ ০৭:৪০:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০২৩

 জীবননগরে গরু ব্যবসায়ীসহ ২জন অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছে। অচেতন অবস্থায় তাদেরকে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৮ জুন)বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার শিয়াল মারী পশু হাটে এ ঘটনা ঘটেছে।

 

ভুক্তভোগীরা হলেন,ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মলি গ্রামের মো.হোলেন ব্যপারীর ছেলে গরুর ব্যবসায়ী মো. গিয়াস ব্যপারী (৪০) ও আতাদী গ্রামের ট্রাক ভ্রাইভার মো. ময়নাল হোসেন(৩৫)।

 

স্থানীয়রা জানান, ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানা থেকে ট্রাক করে জীবননগর উপজেলা শিয়াল মারি পশু হাটে গরু কেনার উদ্দেশ্য গিয়াস ব্যপারীসহ বেশ কয়েকজন আসেন। তারা হাটের ভিতরের হোটেল খাবার খেয়ে বের হন। কিছুক্ষণ পরে গিয়াস ব্যপারী ও ট্রাক ড্রাইভার অচেতন হয়ে পড়ে যায়। তাদের সাথে থানা অন্যজনের বিষয়টি বুঝতে পেরে তাদের দ্রুত জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান।

 

জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জুরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক ডা.রুপা বলেন, রোগীদের প্রথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর অস্থিরতা কমেনি তাদের অবস্থায় খুবই খারাপ ছিলো। তাদের সাথে থাকা ব্যক্তিরা বার বার করে জানান,তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য কোথাও যেতে চাই যেহেতু তারা ফরিদপুরের স্থানীয় তাই তাদের ফরিদপুর সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

 

এ ব্যাপারে জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, আমরা ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করেছি,তবে গরমে উনাদের এ অবস্থা কি কেউ কিছু খাইয়ে এমন হয়েছে তা জানা যায়নি।