চুয়াডাঙ্গা ০৭:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেলা রেজিস্ট্রার মোতালেব ও দামুড়হুদা সাব রেজিস্ট্রার জামানের বিরুদ্ধে মামলা

চুয়াডাঙ্গায় উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেব ও দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামানের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা আমলি আদালতে মামলাটি করেন দামুড়হুদা সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক কুতুব উদ্দীন।

 

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, তিনি দামুড়হুদা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের একজন দলিল লেখক। তার সনদ নম্বর ৯২। তিনি ২০০৭ সালথেকে দামুড়হুদা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সুনামের সাথে দলিল লেখকের কাজ করছেন। তিনি তার দলিল লেখকের সনদ নাগাদ নবায়ন করার জন্য আওয়ামী দলিল লেখক মোঃ সিরাজ (সাবেক সভাপতি দলিল লেখক দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত ২৫ জুলাই জানান, আওয়ামী দলিল লেখক সাবেক দলিল লেখক সভাপতি আপত্তি দিয়েছেন এ জন্য তার সদস্য নবায়ন হবে না।

 

তিনি আরও উল্লেখ্য করেন, তিনি অনুরোধ করলে দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামান ৩ লাখ টাকা চান। তাহলে মামলার ২ নম্বর আসামি জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে সনদ নাগাদ নবায়ন করে দেবেন। গত ২৭ জুলাই জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের উপস্থিতিতে এম নাফিজ বিন জামানের কাছে ৩ লাখ টাকা দেন। এ সময় এম নাফিজ বিন জামান অঙ্গীকার করেন যে, আগামী ১ মাসের মধ্যে সনদ নবায়ন করে দেবেন।

 

তিনি এজাহারে আরও বলেন, কিন্তু গত ৫ আগস্ট জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের অফিসে তার সনদ নবায়নের জন্য বললে তিনি বলেন, পরবর্তিত পরিস্থিতিতে সনদ নবায়ন হবে না। তখন টাকা ফেরত চাইলে আসামিরা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। তারা প্রতারণা ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

 

এর আগে গত মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবকে ঘুষসহ হাতে-নাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দেন সাধারণ জনগণ।

Powered by WooCommerce

জেলা রেজিস্ট্রার মোতালেব ও দামুড়হুদা সাব রেজিস্ট্রার জামানের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেটঃ ১১:১৪:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগে জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেব ও দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামানের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা আমলি আদালতে মামলাটি করেন দামুড়হুদা সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক কুতুব উদ্দীন।

 

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, তিনি দামুড়হুদা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের একজন দলিল লেখক। তার সনদ নম্বর ৯২। তিনি ২০০৭ সালথেকে দামুড়হুদা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সুনামের সাথে দলিল লেখকের কাজ করছেন। তিনি তার দলিল লেখকের সনদ নাগাদ নবায়ন করার জন্য আওয়ামী দলিল লেখক মোঃ সিরাজ (সাবেক সভাপতি দলিল লেখক দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত ২৫ জুলাই জানান, আওয়ামী দলিল লেখক সাবেক দলিল লেখক সভাপতি আপত্তি দিয়েছেন এ জন্য তার সদস্য নবায়ন হবে না।

 

তিনি আরও উল্লেখ্য করেন, তিনি অনুরোধ করলে দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার এম নাফিজ বিন জামান ৩ লাখ টাকা চান। তাহলে মামলার ২ নম্বর আসামি জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে সনদ নাগাদ নবায়ন করে দেবেন। গত ২৭ জুলাই জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের উপস্থিতিতে এম নাফিজ বিন জামানের কাছে ৩ লাখ টাকা দেন। এ সময় এম নাফিজ বিন জামান অঙ্গীকার করেন যে, আগামী ১ মাসের মধ্যে সনদ নবায়ন করে দেবেন।

 

তিনি এজাহারে আরও বলেন, কিন্তু গত ৫ আগস্ট জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের অফিসে তার সনদ নবায়নের জন্য বললে তিনি বলেন, পরবর্তিত পরিস্থিতিতে সনদ নবায়ন হবে না। তখন টাকা ফেরত চাইলে আসামিরা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। তারা প্রতারণা ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

 

এর আগে গত মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবকে ঘুষসহ হাতে-নাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দেন সাধারণ জনগণ।