চুয়াডাঙ্গা ০৮:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত সাবেক সেনা সদস্যরা

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর রাওয়া কমপ্লেক্সের নিচে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যবৃন্দের আয়োজনে প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা জানানো হয়।

 

এই প্রতিবাদ সমাবেশে ভারতীয় আগ্রাসন ও অপপ্রচারের সমালোচনা করা হয়। এতে বলা হয়, ৫ আগস্টের পর একের পর এক আগ্রাসী আচরণ করছে ভারতীয় গণমাধ্যম ও কিছু রাজনীতিক। সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা মনে করেন, ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা এবং জাতীয় পতাকা অবমাননা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি ‘হুমকি’। দেশটির ক্ষেত্রে আর ‘নতজানু’ পররাষ্ট্রনীতি নয়, বরং ‘সাম্যতার ভিত্তিতে’ সেটি ঠিক করতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তারা।প্রতিবাদ সমাবেশের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মোহাম্মদ আহসানুল্লাহ বলেন, আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয়, সাম্যতার ভিত্তিতে পররাষ্ট্রনীতি চাই। কোনো ধরনের নতজানু নীতিকে কোনো অবস্থাতেই আমরা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেব না।

 

আর ভারতের জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের সাথে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আপনারা আমাদের বন্ধু, কিন্তু ভারতের গেরুয়া পোশাকধারী হিন্দু আধিপত্যবাদকে আমরা কোনোভাবেই এ দেশে প্রশ্রয়-আশ্রয় দিতে রাজি নই।

 

সমাবেশ শেষে বিভিন্ন বাহিনীর সাবেক সদস্যসহ কয়েকশ মানুষের অংশগ্রহণে একটি মিছিল হয়। মিছিলটি রাওয়া ক্লাব থেকে শুরু হয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সংলগ্ন ক্রসিং হয়ে ঘুরে আবার রাওয়া ক্লাবে এসে শেষ হয়।

সুত্র বার্তাবাজার

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত সাবেক সেনা সদস্যরা

আপডেটঃ ১১:২০:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর রাওয়া কমপ্লেক্সের নিচে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যবৃন্দের আয়োজনে প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা জানানো হয়।

 

এই প্রতিবাদ সমাবেশে ভারতীয় আগ্রাসন ও অপপ্রচারের সমালোচনা করা হয়। এতে বলা হয়, ৫ আগস্টের পর একের পর এক আগ্রাসী আচরণ করছে ভারতীয় গণমাধ্যম ও কিছু রাজনীতিক। সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা মনে করেন, ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা এবং জাতীয় পতাকা অবমাননা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি ‘হুমকি’। দেশটির ক্ষেত্রে আর ‘নতজানু’ পররাষ্ট্রনীতি নয়, বরং ‘সাম্যতার ভিত্তিতে’ সেটি ঠিক করতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তারা।প্রতিবাদ সমাবেশের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মোহাম্মদ আহসানুল্লাহ বলেন, আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয়, সাম্যতার ভিত্তিতে পররাষ্ট্রনীতি চাই। কোনো ধরনের নতজানু নীতিকে কোনো অবস্থাতেই আমরা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেব না।

 

আর ভারতের জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের সাথে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আপনারা আমাদের বন্ধু, কিন্তু ভারতের গেরুয়া পোশাকধারী হিন্দু আধিপত্যবাদকে আমরা কোনোভাবেই এ দেশে প্রশ্রয়-আশ্রয় দিতে রাজি নই।

 

সমাবেশ শেষে বিভিন্ন বাহিনীর সাবেক সদস্যসহ কয়েকশ মানুষের অংশগ্রহণে একটি মিছিল হয়। মিছিলটি রাওয়া ক্লাব থেকে শুরু হয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সংলগ্ন ক্রসিং হয়ে ঘুরে আবার রাওয়া ক্লাবে এসে শেষ হয়।

সুত্র বার্তাবাজার