চুয়াডাঙ্গা ০৬:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর, অন্যদের ওএসডির সিদ্ধান্ত


বিগত ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) মধ্যে যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে, তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি, তাদের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর মধ্যে চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হওয়া ২২ জন সাবেক ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ৩৩ জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক ছয়টি প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। যদিও কী কারণে এসব কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে তা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়নি। ওএসডি হওয়া কর্মকর্তারা যুগ্ম সচিব পর্যায়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের সময় জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা প্রশাসনের ২১ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান রয়েছেন। এ ছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব জাকিয়া সুলতানা এবং কিছুদিন আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করা স্থানীয় সরকার বিভাগের সাবেক সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আর যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাসকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

জ্যেষ্ঠ সচিব জাকিয়া সুলতানাকে অবসরে পাঠানোর বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ সাংবাদিকদের জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণে তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আর যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাসের বিষয়ে মন্ত্রণালয় বলেছে, জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায় এবং বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়ে কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।

আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানানো হয়। এর আগে সচিবালয়ে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। তিনি বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে যাঁরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন (ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তা হন), তাঁরা নেতিবাচক ভূমিকা রেখেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যে ৪৩ জনকে ওএসডি করা হয়েছে। ওএসডি করা হচ্ছে যাঁদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের কম তাঁদের। আর যাঁদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের বেশি, তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হচ্ছে।

বাধ্যতামূলক অবসরে যাঁরা

বিকেলে কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এসব কর্মকর্তাদের অধিকাংশই অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের। তাঁরা হলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ শফিউল আরিফ, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনামুল হাবীব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সায়লা ফারজানা, রাব্বী মিয়া, এস এম আলম ও তন্ময় দাস, বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ও কপিরাইট নিবন্ধনের মো. তোফায়েল ইসলাম, বাংলাদেশ জাতীয় বিজ্ঞান ও কারিগরি তথ্য সংগ্রহ ও বিতরণকেন্দ্রের মহাপরিচালক মো. শওকত আলী, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা, ইউএই আবুধাবি বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (লেবার) মো. আবদুল আওয়াল, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের মো. হামিদুল হক, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী সদস্য দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ফয়েজ আহাম্মদ, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিম, ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য উম্মে সালমা তানজিয়া, পরিকল্পনা বিভাগের আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস। এ ছাড়া জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের পরিচালক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহমেদ কবিরকেও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তরে কর্মরত যুগ্ম সচিব ও সমপর্যায়ের পদে থাকা প্রশাসনের ৩৩ কর্মকর্তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে সরকার। তাঁরা ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের দায়িত্বপালন করেছিলেন। একই কারণে আরও ১২ কর্মকর্তাকে ওএসডি করেছে বর্তমান সরকার।





Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর, অন্যদের ওএসডির সিদ্ধান্ত

আপডেটঃ ১২:৪১:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫


বিগত ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) মধ্যে যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে, তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি, তাদের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর মধ্যে চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হওয়া ২২ জন সাবেক ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ৩৩ জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক ছয়টি প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। যদিও কী কারণে এসব কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে তা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়নি। ওএসডি হওয়া কর্মকর্তারা যুগ্ম সচিব পর্যায়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের সময় জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা প্রশাসনের ২১ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান রয়েছেন। এ ছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব জাকিয়া সুলতানা এবং কিছুদিন আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করা স্থানীয় সরকার বিভাগের সাবেক সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আর যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাসকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

জ্যেষ্ঠ সচিব জাকিয়া সুলতানাকে অবসরে পাঠানোর বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ সাংবাদিকদের জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ার কারণে তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আর যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাসের বিষয়ে মন্ত্রণালয় বলেছে, জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায় এবং বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়ে কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।

আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানানো হয়। এর আগে সচিবালয়ে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। তিনি বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে যাঁরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন (ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তা হন), তাঁরা নেতিবাচক ভূমিকা রেখেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যে ৪৩ জনকে ওএসডি করা হয়েছে। ওএসডি করা হচ্ছে যাঁদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের কম তাঁদের। আর যাঁদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের বেশি, তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হচ্ছে।

বাধ্যতামূলক অবসরে যাঁরা

বিকেলে কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এসব কর্মকর্তাদের অধিকাংশই অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের। তাঁরা হলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ শফিউল আরিফ, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনামুল হাবীব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সায়লা ফারজানা, রাব্বী মিয়া, এস এম আলম ও তন্ময় দাস, বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ও কপিরাইট নিবন্ধনের মো. তোফায়েল ইসলাম, বাংলাদেশ জাতীয় বিজ্ঞান ও কারিগরি তথ্য সংগ্রহ ও বিতরণকেন্দ্রের মহাপরিচালক মো. শওকত আলী, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা, ইউএই আবুধাবি বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (লেবার) মো. আবদুল আওয়াল, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের মো. হামিদুল হক, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী সদস্য দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ফয়েজ আহাম্মদ, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিম, ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য উম্মে সালমা তানজিয়া, পরিকল্পনা বিভাগের আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস। এ ছাড়া জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের পরিচালক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহমেদ কবিরকেও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তরে কর্মরত যুগ্ম সচিব ও সমপর্যায়ের পদে থাকা প্রশাসনের ৩৩ কর্মকর্তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে সরকার। তাঁরা ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের দায়িত্বপালন করেছিলেন। একই কারণে আরও ১২ কর্মকর্তাকে ওএসডি করেছে বর্তমান সরকার।





Source link