চুয়াডাঙ্গা ০৭:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ থেকে ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রেনে যাত্রীদের ঈদযাত্রা। প্রতিদিন আন্তঃনগর ট্রেনে প্রায় ২৯ হাজার যাত্রী লোকাল মেইল ও কমিউটার ট্রেনে প্রায় ৩৫ হাজার যাত্রী রাজধানী ছাড়বেন। এদিকে ঈদযাত্রার পূর্বপ্রস্তুতি দেখতে রোববার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেছেন রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।

 

এ বছর ঈদযাত্রা ও ঈদের ফিরতি যাত্রার শতভাগ টিকিট অনলাইন মাধ্যমে সংগ্রহ করতে হচ্ছে যাত্রীদের।

 

মন্ত্রী বলেন, টিকিটবিহীন যাত্রীদের আর ট্রেন ভ্রমণের সুযোগ নেই। প্রত্যেক যাত্রীকে টিকিট দেখিয়ে স্টেশনে প্রবেশের অনুমতি নিতে হবে। টিকিটবিহীন যাত্রী প্রবেশ বন্ধে ঢাকামুখী ট্রেনগুলো এবার বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে থামবে না। এবারই প্রথমবারের মতো শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রার দিনে স্ট্যান্ডবাই টিকিট দেওয়া হবে।

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ঈদযাত্রা শুরুর দিন ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান, পঞ্চগড়, নীলসাগর, কুড়িগ্রাম, লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না। ঈদের ১০ দিন আগে ও ঈদের পরে ১০ দিন পর্যন্ত ট্রেনে সেলুন কার সংযোজন করা হবে না।

 

এছাড়া ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আন্তঃদেশীয় মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন ১৮ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ২০ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে আন্তঃদেশীয় বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন যথারীতি চলাচল করবে।

 

এবারের ঈদযাত্রায় টিকিট ছাড়া তথাকথিত কোনো যাত্রীর ট্রেনে ভ্রমণ করার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, প্রত্যেক যাত্রীকে টিকিট প্রদর্শনপূর্বক স্টেশনে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। টিকিটবিহীন যাত্রীর প্রবেশ বন্ধে ঢাকামুখী ট্রেনগুলো এবার ঈদযাত্রায় বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না।

এবার ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয় গত ৭ এপ্রিল। ওইদিন বিক্রি হয় ১৭ এপ্রিলের টিকিট। এরপর ৮ এপ্রিল ১৮ এপ্রিলের, ৯ এপ্রিল ১৯ এপ্রিলের, ১০ এপ্রিল ২০ এপ্রিলের এবং ১১ এপ্রিল বিক্রি হয় ২১ এপ্রিলের টিকিট।

 

একইভাবে ঈদের ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ১৫ এপ্রিল থেকে। ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরুর প্রথম দিন অর্থাৎ ১৫ এপ্রিল বিক্রি হয়েছে ২৫ এপ্রিলের টিকিট। আজ ১৬ এপ্রিল বিক্রি হচ্ছে ২৬ এপ্রিলের, ১৭ এপ্রিল ২৭ এপ্রিলের, ১৮ এপ্রিল ২৮ এপ্রিলের, ১৯ এপ্রিল ২৯ এপ্রিলের এবং ২০ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ৩০ এপ্রিলের টিকিট।

 

ঈদযাত্রার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আমাদের শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো শতভাগ অনলাইন মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। ট্রিকিট প্রদর্শন করেই স্টেশনে প্রবেশ করতে পারবেন। তাছাড়া যাত্রার দিনে স্টান্ডবাই টিকিট দেওয়া হবে। টিকিট ছাড়া তথাকথিত যাত্রীরা ট্রেন ভ্রমণ করতে পারবেন না। প্রতিদিন আন্তঃনগর ট্রেনে টিকিট ও দাঁড়ানো টিকেট মিলে প্রায় ৪৫ হাজার যাত্রীরা ঢাকা ছাড়বেন।

Powered by WooCommerce

আজ থেকে ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু

আপডেটঃ ০৮:১৫:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রেনে যাত্রীদের ঈদযাত্রা। প্রতিদিন আন্তঃনগর ট্রেনে প্রায় ২৯ হাজার যাত্রী লোকাল মেইল ও কমিউটার ট্রেনে প্রায় ৩৫ হাজার যাত্রী রাজধানী ছাড়বেন। এদিকে ঈদযাত্রার পূর্বপ্রস্তুতি দেখতে রোববার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করেছেন রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।

 

এ বছর ঈদযাত্রা ও ঈদের ফিরতি যাত্রার শতভাগ টিকিট অনলাইন মাধ্যমে সংগ্রহ করতে হচ্ছে যাত্রীদের।

 

মন্ত্রী বলেন, টিকিটবিহীন যাত্রীদের আর ট্রেন ভ্রমণের সুযোগ নেই। প্রত্যেক যাত্রীকে টিকিট দেখিয়ে স্টেশনে প্রবেশের অনুমতি নিতে হবে। টিকিটবিহীন যাত্রী প্রবেশ বন্ধে ঢাকামুখী ট্রেনগুলো এবার বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে থামবে না। এবারই প্রথমবারের মতো শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রার দিনে স্ট্যান্ডবাই টিকিট দেওয়া হবে।

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ঈদযাত্রা শুরুর দিন ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান, পঞ্চগড়, নীলসাগর, কুড়িগ্রাম, লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না। ঈদের ১০ দিন আগে ও ঈদের পরে ১০ দিন পর্যন্ত ট্রেনে সেলুন কার সংযোজন করা হবে না।

 

এছাড়া ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আন্তঃদেশীয় মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন ১৮ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন ২০ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে আন্তঃদেশীয় বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন যথারীতি চলাচল করবে।

 

এবারের ঈদযাত্রায় টিকিট ছাড়া তথাকথিত কোনো যাত্রীর ট্রেনে ভ্রমণ করার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, প্রত্যেক যাত্রীকে টিকিট প্রদর্শনপূর্বক স্টেশনে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। টিকিটবিহীন যাত্রীর প্রবেশ বন্ধে ঢাকামুখী ট্রেনগুলো এবার ঈদযাত্রায় বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে না।

এবার ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয় গত ৭ এপ্রিল। ওইদিন বিক্রি হয় ১৭ এপ্রিলের টিকিট। এরপর ৮ এপ্রিল ১৮ এপ্রিলের, ৯ এপ্রিল ১৯ এপ্রিলের, ১০ এপ্রিল ২০ এপ্রিলের এবং ১১ এপ্রিল বিক্রি হয় ২১ এপ্রিলের টিকিট।

 

একইভাবে ঈদের ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ১৫ এপ্রিল থেকে। ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরুর প্রথম দিন অর্থাৎ ১৫ এপ্রিল বিক্রি হয়েছে ২৫ এপ্রিলের টিকিট। আজ ১৬ এপ্রিল বিক্রি হচ্ছে ২৬ এপ্রিলের, ১৭ এপ্রিল ২৭ এপ্রিলের, ১৮ এপ্রিল ২৮ এপ্রিলের, ১৯ এপ্রিল ২৯ এপ্রিলের এবং ২০ এপ্রিল বিক্রি করা হবে ৩০ এপ্রিলের টিকিট।

 

ঈদযাত্রার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আমাদের শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো শতভাগ অনলাইন মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। ট্রিকিট প্রদর্শন করেই স্টেশনে প্রবেশ করতে পারবেন। তাছাড়া যাত্রার দিনে স্টান্ডবাই টিকিট দেওয়া হবে। টিকিট ছাড়া তথাকথিত যাত্রীরা ট্রেন ভ্রমণ করতে পারবেন না। প্রতিদিন আন্তঃনগর ট্রেনে টিকিট ও দাঁড়ানো টিকেট মিলে প্রায় ৪৫ হাজার যাত্রীরা ঢাকা ছাড়বেন।