চুয়াডাঙ্গা ০৫:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা কারো ভালো লাগে না: মান্না


নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা কারও ভালো লাগে না। গতকাল শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, মানুষ সংস্কারও চায়, ভোটও চায়। তবে পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা ভালো লাগে না। তাই বর্তমান সরকারের উচিত আগে ক্ষুধা নিরসনে কাজ করা।

তিনি বলেন, দেশে ৯ কোটি মানুষ দরিদ্র। এরমধ্যে ছয় কোটি মানুষের আয়ের কোনো মাধ্যমই নেই। নাগরিক ঐক্য ক্ষমতায় গেরে দরিদ্র ব্যক্তিকে মাসে ১ হাজার টাকা করে দেবে। এক পরিবারে চারজন থাকলে চার হাজার টাকা দেওয়া হবে।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, সরকারের কেউ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলতে চায় না। কিন্তু সরকার যত কথা বলবে, ততই ভালো কাজ হবে।

বিগত সরকারের সমালোচনা করে মান্না বলেন, শেখ হাসিনা মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করেননি। তিনি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার মানুষ ছিলেন না। কিন্তু সেনাবাহিনী যখন তাকে জানালেন গুলি করে আন্দোলন দমানো যাবে না, তখন শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন।



সুত্র লিংক

প্রসঙ্গঃ
জনপ্রিয় সংবাদ
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা কারো ভালো লাগে না: মান্না

প্রকাশ : ০২:০৮:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪


নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা কারও ভালো লাগে না। গতকাল শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, মানুষ সংস্কারও চায়, ভোটও চায়। তবে পেটে ক্ষুধা থাকলে সংস্কারের কথা ভালো লাগে না। তাই বর্তমান সরকারের উচিত আগে ক্ষুধা নিরসনে কাজ করা।

তিনি বলেন, দেশে ৯ কোটি মানুষ দরিদ্র। এরমধ্যে ছয় কোটি মানুষের আয়ের কোনো মাধ্যমই নেই। নাগরিক ঐক্য ক্ষমতায় গেরে দরিদ্র ব্যক্তিকে মাসে ১ হাজার টাকা করে দেবে। এক পরিবারে চারজন থাকলে চার হাজার টাকা দেওয়া হবে।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, সরকারের কেউ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলতে চায় না। কিন্তু সরকার যত কথা বলবে, ততই ভালো কাজ হবে।

বিগত সরকারের সমালোচনা করে মান্না বলেন, শেখ হাসিনা মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করেননি। তিনি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার মানুষ ছিলেন না। কিন্তু সেনাবাহিনী যখন তাকে জানালেন গুলি করে আন্দোলন দমানো যাবে না, তখন শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন।



সুত্র লিংক