চুয়াডাঙ্গা ০২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়


অন্তর্বর্তী সবকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ এলাকায় পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাই পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।

২ ডিসেম্বর ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস’ উপলক্ষ্যে রবিবার দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব হ্রাস পাবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক বৈষম্য দূর হবে।

তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল অধিবাসীর জীবনে শান্তি, সম্প্রীতি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সকল জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।

তিনি বলেন, ১৯৯৭ সালের এই দিনে বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এর মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক চুক্তি ছিল যা শান্তি চুক্তি নামেও পরিচিত।

ড. ইউনূস বলেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্র্বতীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে ঐক্যবদ্ধভাবে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

প্রধান উপদেষ্টা ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

ইএইচ





সুত্র আমার সংবাদ

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

আপডেটঃ ০৩:১৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪


অন্তর্বর্তী সবকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ এলাকায় পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাই পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।

২ ডিসেম্বর ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস’ উপলক্ষ্যে রবিবার দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব হ্রাস পাবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক বৈষম্য দূর হবে।

তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল অধিবাসীর জীবনে শান্তি, সম্প্রীতি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সকল জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।

তিনি বলেন, ১৯৯৭ সালের এই দিনে বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এর মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক চুক্তি ছিল যা শান্তি চুক্তি নামেও পরিচিত।

ড. ইউনূস বলেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্র্বতীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে ঐক্যবদ্ধভাবে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

প্রধান উপদেষ্টা ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

ইএইচ





সুত্র আমার সংবাদ