চুয়াডাঙ্গা ০৫:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেনাপোলে প্রবেশের অপেক্ষায় ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৭৫ মেট্রিক টন (৩ ট্রাক) পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন এক আমদানিকারক। সোমবার (৫ জুন) দুপুরে স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার আমদানিকারক জারিফ ইন্টারন্যাশনাল বন্ধের পর এই প্রথম বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করছে। পেঁয়াজ বেনাপোল বন্দর থেকে ছাড়পত্রের জন্য কাজ করছে রয়েল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট।

 

মূলত অন্যান্য বন্দর যেমন হিলি, সোনা মসজিদ ও ভোমরা বন্দর দিয়ে যে পরিমাণ পেঁয়াজ ভারত থেকে আমদানি হয় তার চার ভাগের এক ভাগ পেঁয়াজ আমদানি হয় বেনাপোল দিয়ে।

 

 

রয়েল এন্টারপ্রাইজ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের স্বত্তাধিকারী রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমাদের আমদানিকারকের ৭৫ মেট্রিক টন (৩ ট্রাক) পেঁয়াজ ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে এসে পৌঁছেছে। ওই পেঁয়াজের জন্য উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে সার্টিফিকেট নিতে আবেদন করা হয়েছে। ভারত থেকে বিকেল নাগাদ পেঁয়াজ প্রবেশ করবে বেনাপোল বন্দরে। তারপর কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছাড় করে ঢাকায় পাঠানো হবে।

 

 

তিনি আরও বলেন, আর কোনো আমদানিকারকের পেঁয়াজ ওপারের বন্দরে নেই। তবে দু’এক দিন গেলে কিছু পেঁয়াজ বেনাপোল দিয়ে প্রবেশ করবে। অনেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেছেন। অনুমতি পেলে ব্যাংকে এলসি খুলবেন। তারপর পেঁয়াজ আসবে। এখন পেঁয়াজ আমদানি করতে কোনো বাধা নেই।

 

জনপ্রিয় সংবাদ
avashnews
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

বেনাপোলে প্রবেশের অপেক্ষায় ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

প্রকাশ : ০৪:১২:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৭৫ মেট্রিক টন (৩ ট্রাক) পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন এক আমদানিকারক। সোমবার (৫ জুন) দুপুরে স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার আমদানিকারক জারিফ ইন্টারন্যাশনাল বন্ধের পর এই প্রথম বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করছে। পেঁয়াজ বেনাপোল বন্দর থেকে ছাড়পত্রের জন্য কাজ করছে রয়েল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট।

 

মূলত অন্যান্য বন্দর যেমন হিলি, সোনা মসজিদ ও ভোমরা বন্দর দিয়ে যে পরিমাণ পেঁয়াজ ভারত থেকে আমদানি হয় তার চার ভাগের এক ভাগ পেঁয়াজ আমদানি হয় বেনাপোল দিয়ে।

 

 

রয়েল এন্টারপ্রাইজ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের স্বত্তাধিকারী রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমাদের আমদানিকারকের ৭৫ মেট্রিক টন (৩ ট্রাক) পেঁয়াজ ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে এসে পৌঁছেছে। ওই পেঁয়াজের জন্য উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে সার্টিফিকেট নিতে আবেদন করা হয়েছে। ভারত থেকে বিকেল নাগাদ পেঁয়াজ প্রবেশ করবে বেনাপোল বন্দরে। তারপর কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছাড় করে ঢাকায় পাঠানো হবে।

 

 

তিনি আরও বলেন, আর কোনো আমদানিকারকের পেঁয়াজ ওপারের বন্দরে নেই। তবে দু’এক দিন গেলে কিছু পেঁয়াজ বেনাপোল দিয়ে প্রবেশ করবে। অনেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেছেন। অনুমতি পেলে ব্যাংকে এলসি খুলবেন। তারপর পেঁয়াজ আসবে। এখন পেঁয়াজ আমদানি করতে কোনো বাধা নেই।