চুয়াডাঙ্গা ০১:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘রাষ্ট্র পরিচালনায় ড. ইউনূসের আগমন বাংলাদেশিদের জন্য সৌভাগ্যের’

নতুন প্রজন্ম ও তাদের সমর্থকদের প্রত্যাশাকে সম্মান জানাতে হবে। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই গড়তে হবে নতুন বাংলাদেশ। এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি রামোস হোর্তার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

 

এসময় রামোস হোর্তা বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো ব্যক্তির রাষ্ট্র পরিচালনায় আসা বাংলাদেশের জনগণের জন্য সৌভাগ্যের। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান প্রেসিডেন্ট হোর্তা।

 

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান বলেন, বিগত সরকারের প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে যাওয়ার পর দেশে শূন্যতা তৈরি হয়। তাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া ছাত্র জনতার প্রত্যাশাকে সম্মান জানাতে হবে। এর জন্য গড়তে হবে নতুন বাংলাদেশ।

 

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিগত সরকারের প্রতিহিংসা থেকে তাকে বাঁচাতে যারা অবস্থান নিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে হোর্তা অন্যতম। আসিয়ান সদস্য হিসেবে তিনি রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশকে সহায়তা করবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

 

সম্পদশালী দেশ পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি হিসেবে হোর্তার কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহায়তাকে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে চায় বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

 

Source link

Powered by WooCommerce

‘রাষ্ট্র পরিচালনায় ড. ইউনূসের আগমন বাংলাদেশিদের জন্য সৌভাগ্যের’

আপডেটঃ ০৭:০৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

নতুন প্রজন্ম ও তাদের সমর্থকদের প্রত্যাশাকে সম্মান জানাতে হবে। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই গড়তে হবে নতুন বাংলাদেশ। এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি রামোস হোর্তার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

 

এসময় রামোস হোর্তা বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো ব্যক্তির রাষ্ট্র পরিচালনায় আসা বাংলাদেশের জনগণের জন্য সৌভাগ্যের। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান প্রেসিডেন্ট হোর্তা।

 

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান বলেন, বিগত সরকারের প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে যাওয়ার পর দেশে শূন্যতা তৈরি হয়। তাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া ছাত্র জনতার প্রত্যাশাকে সম্মান জানাতে হবে। এর জন্য গড়তে হবে নতুন বাংলাদেশ।

 

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিগত সরকারের প্রতিহিংসা থেকে তাকে বাঁচাতে যারা অবস্থান নিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে হোর্তা অন্যতম। আসিয়ান সদস্য হিসেবে তিনি রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশকে সহায়তা করবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

 

সম্পদশালী দেশ পূর্ব তিমুরের রাষ্ট্রপতি হিসেবে হোর্তার কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহায়তাকে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে চায় বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

 

Source link