চুয়াডাঙ্গা ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা:কয়েকজন বাংলাদেশির সন্ধান

ভারতের উড়িষ্যায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত বাংলাদেশির সন্ধান মিলেছে। তারা উড়িষ্যার সরো সরকারি হাসপাতাল এবং বালাসোর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল বলে জানা গেছে।

 

এদের মধ্যে একজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে কলকাতায় ফিরে এসেছেন।দুর্ঘটনায় কয়েকজন বাংলাদেশি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

 

রাজশাহীর বাসিন্দা মো. রাসেলুজ্জামান (২৭), ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার পর তাকে সরো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে বালাসোর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

 

এখনও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না পাবনার বাসিন্দা মো. আসলাম শেখ (৩৩), খুলনার বাসিন্দা রুপা বেগম খান এবং ঢাকার দুই বাসিন্দা খালেদ বিন আওকাত(৫০) ও মোহাম্মদ মোক্তার হোসেনকে(৩৫)।

 

অপরদিকে, হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে গোপালগঞ্জের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলীকে। তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।

 

সবার পরিবার ফোনের মাধ্যমে ভারতে তাদের স্বজনের খোঁজখবর নিচ্ছেন।

 

এর আগে শনিবার সকালে হাবিবুর রহমান নামে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত বাংলাদেশি খবর পাওয়া গেছে। তিনি সরো হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে।

 

এর আগে শুক্রবার(২ মে) সন্ধ্যায় ট্রেন দুর্ঘটনার পরই ময়মনসিংহের বাসিন্দা মিনাজ উদ্দিনের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। তিনিই প্রথম জানিয়েছিল তার সঙ্গে ১৫ জন বাংলাদেশি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে চেন্নাই যাচ্ছিলেন। তারা পাশের বগিতে ছিল বলে জানিয়েছিলেন মিনাজ।

 

তার ভাষ্যমতে, দুমড়ে যাওয়া ঠিক আগের বগিতেই ছিলেন তিনি। তাই তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।

 

ইতিমধ্যে কলকাতাস্থ বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের তরফে তিনজনের একটি টিম দুর্ঘটনা অঞ্চলে পৌঁছেছে। নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) মারেফত তারিকুল ইসলাম।

 

আহতদের একাংশ কলকাতায় ফিরতে শুরু করেছেন। তাদের হাওড়া স্টেশনে চিকিৎসা চলছে।

Powered by WooCommerce

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা:কয়েকজন বাংলাদেশির সন্ধান

আপডেটঃ ০৪:৪২:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

ভারতের উড়িষ্যায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত বাংলাদেশির সন্ধান মিলেছে। তারা উড়িষ্যার সরো সরকারি হাসপাতাল এবং বালাসোর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল বলে জানা গেছে।

 

এদের মধ্যে একজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে কলকাতায় ফিরে এসেছেন।দুর্ঘটনায় কয়েকজন বাংলাদেশি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

 

রাজশাহীর বাসিন্দা মো. রাসেলুজ্জামান (২৭), ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার পর তাকে সরো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে বালাসোর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

 

এখনও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না পাবনার বাসিন্দা মো. আসলাম শেখ (৩৩), খুলনার বাসিন্দা রুপা বেগম খান এবং ঢাকার দুই বাসিন্দা খালেদ বিন আওকাত(৫০) ও মোহাম্মদ মোক্তার হোসেনকে(৩৫)।

 

অপরদিকে, হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে গোপালগঞ্জের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলীকে। তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।

 

সবার পরিবার ফোনের মাধ্যমে ভারতে তাদের স্বজনের খোঁজখবর নিচ্ছেন।

 

এর আগে শনিবার সকালে হাবিবুর রহমান নামে এক ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত বাংলাদেশি খবর পাওয়া গেছে। তিনি সরো হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে।

 

এর আগে শুক্রবার(২ মে) সন্ধ্যায় ট্রেন দুর্ঘটনার পরই ময়মনসিংহের বাসিন্দা মিনাজ উদ্দিনের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। তিনিই প্রথম জানিয়েছিল তার সঙ্গে ১৫ জন বাংলাদেশি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে চেন্নাই যাচ্ছিলেন। তারা পাশের বগিতে ছিল বলে জানিয়েছিলেন মিনাজ।

 

তার ভাষ্যমতে, দুমড়ে যাওয়া ঠিক আগের বগিতেই ছিলেন তিনি। তাই তিনি প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।

 

ইতিমধ্যে কলকাতাস্থ বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের তরফে তিনজনের একটি টিম দুর্ঘটনা অঞ্চলে পৌঁছেছে। নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) মারেফত তারিকুল ইসলাম।

 

আহতদের একাংশ কলকাতায় ফিরতে শুরু করেছেন। তাদের হাওড়া স্টেশনে চিকিৎসা চলছে।