চুয়াডাঙ্গা ০১:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে নিখোঁজের ২০ দিন পর শিক্ষকের গলিত লাশ উদ্ধার

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের মেদি নীপুর ঘাড়কাটি মাঠের একটি বিল থেকে নিখোঁজ শিক্ষ ক সুজন আলী(৩০) গলিত লাশ পুলিশ উদ্ধার করে ছেন। নিখোঁজ হওয়ার ২০ দিনের মাথায় শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পুলিশ এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে লাশটি উদ্ধার করেন।

 

পরিবারের সদস্যরা লাশটি নিখোঁজ শিক্ষক সুজন আলীর বলে সনাক্ত করেন।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মেদিনীপুর মাঠে ঘাড়কাঠি বিলে জনৈক সাহেদ আলী তরফ দারের জমির জমির পানির মধ্যে কচুরিপানার ভিতরে মাঠে কাজ করা শ্রমিকেরা একটি গলিত লাশ দেখতে পান। পুলিশ সংবাদটি পেয়ে গলিত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান।

 

উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের হাবিবপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে আব্দুস সবুর বলেন,সুজন আলী আমার আপন ছোট ভাই।

 

আমার উক্ত ভাই জীবননগর পৌর কিন্ডার গার্টেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
আমার উক্ত ভাই গত ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় জীবননগর পৌর এলাকার গোপালনগরের ভাড়া বাসা থেকে নিখোঁজ হয়।
লাশটি ৯০ ভাগ পচে গলে যাওয়ায় সহজে সনাক্ত করা সম্ভব
হয়নি। লাশটি পচেগলে কঙ্কালে পরিনত হয়েছে।

 

তবে আমার ভাই অনেক আগে সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়ে ছিল এবং তার শরীরে থাকা সার্জিক্যাল রড দেখে আমরা বুঝতে পারি লাশটি আমার ভাই সুজন আলীর।

 

জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন,এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে মেদিনীপুর ঘাড়কাঠি নামক বিলের কচুরিপানার ভিতর থেকে শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়।

 

লাশ দেখে আস লে সনাক্ত করার কোন উপায় নেই যে,লাশ টি কার। লাশের বাম হাতে থাকা সার্জিক্যাল রড দেখে পরি বারের সদস্যদের বিশ্বাস লাশটি কিন্ডার গার্টেন শিক্ষক সুজ ন আলীর। কিন্তু পরিক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া প্রকৃতপক্ষে লাশটি কার তা সনাক্ত করণ সম্ভব নয়।

ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ৪৫ বছরেও আবেদনের সুযোগ

avashnews

Powered by WooCommerce

জীবননগরে নিখোঁজের ২০ দিন পর শিক্ষকের গলিত লাশ উদ্ধার

আপডেটঃ ১২:০৮:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের মেদি নীপুর ঘাড়কাটি মাঠের একটি বিল থেকে নিখোঁজ শিক্ষ ক সুজন আলী(৩০) গলিত লাশ পুলিশ উদ্ধার করে ছেন। নিখোঁজ হওয়ার ২০ দিনের মাথায় শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পুলিশ এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে লাশটি উদ্ধার করেন।

 

পরিবারের সদস্যরা লাশটি নিখোঁজ শিক্ষক সুজন আলীর বলে সনাক্ত করেন।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মেদিনীপুর মাঠে ঘাড়কাঠি বিলে জনৈক সাহেদ আলী তরফ দারের জমির জমির পানির মধ্যে কচুরিপানার ভিতরে মাঠে কাজ করা শ্রমিকেরা একটি গলিত লাশ দেখতে পান। পুলিশ সংবাদটি পেয়ে গলিত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান।

 

উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের হাবিবপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে আব্দুস সবুর বলেন,সুজন আলী আমার আপন ছোট ভাই।

 

আমার উক্ত ভাই জীবননগর পৌর কিন্ডার গার্টেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
আমার উক্ত ভাই গত ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় জীবননগর পৌর এলাকার গোপালনগরের ভাড়া বাসা থেকে নিখোঁজ হয়।
লাশটি ৯০ ভাগ পচে গলে যাওয়ায় সহজে সনাক্ত করা সম্ভব
হয়নি। লাশটি পচেগলে কঙ্কালে পরিনত হয়েছে।

 

তবে আমার ভাই অনেক আগে সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়ে ছিল এবং তার শরীরে থাকা সার্জিক্যাল রড দেখে আমরা বুঝতে পারি লাশটি আমার ভাই সুজন আলীর।

 

জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন,এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে মেদিনীপুর ঘাড়কাঠি নামক বিলের কচুরিপানার ভিতর থেকে শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়।

 

লাশ দেখে আস লে সনাক্ত করার কোন উপায় নেই যে,লাশ টি কার। লাশের বাম হাতে থাকা সার্জিক্যাল রড দেখে পরি বারের সদস্যদের বিশ্বাস লাশটি কিন্ডার গার্টেন শিক্ষক সুজ ন আলীর। কিন্তু পরিক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া প্রকৃতপক্ষে লাশটি কার তা সনাক্ত করণ সম্ভব নয়।