চুয়াডাঙ্গা ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেখ হাসিনার নির্দেশেই গণঅভ্যুত্থানে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী


পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনে এমন কথা বলা হয়েছে। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশ সময় আজ দুপুর আড়াইটায় জেনেভায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা। তার আগে বিভিন্ন মাধ্যমে এসব তথ্য জানা গেছে।

বলা হয়, গত বছরের ১৯ জুলাই জ্যৈষ্ঠ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে শেখ হাসিনা আন্দোলনের সমন্বয়কদের গ্রেফতার করে মেরে ফেলে, গুম করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাদের নিয়ে তৈরি হয়েছিল কোর কমিটি।

২০ জুলাই থেকে নিয়মিত বৈঠক করতেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জাতিসংঘরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৪শ মানুষ নিহত হয়ে থাকতে পারে। আহত ১১ হাজার ৭শ’র মতো। নিরস্ত্র নাগরিকের ওপর এসকেএস, ‘টাইপ ফিফটি-সিক্স’ ও ‘বিডি- জিরো এইট’ বন্দুক দিয়ে সেভেন পয়েন্ট সিক্স টু এমএম গুলি চালানোর প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘঠিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা আমলে নিয়েছে জাতিসংঘ।



Source link

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

শেখ হাসিনার নির্দেশেই গণঅভ্যুত্থানে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

আপডেটঃ ০৮:২৩:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫


পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনে এমন কথা বলা হয়েছে। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি।

বাংলাদেশ সময় আজ দুপুর আড়াইটায় জেনেভায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করার কথা। তার আগে বিভিন্ন মাধ্যমে এসব তথ্য জানা গেছে।

বলা হয়, গত বছরের ১৯ জুলাই জ্যৈষ্ঠ কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে শেখ হাসিনা আন্দোলনের সমন্বয়কদের গ্রেফতার করে মেরে ফেলে, গুম করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাদের নিয়ে তৈরি হয়েছিল কোর কমিটি।

২০ জুলাই থেকে নিয়মিত বৈঠক করতেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জাতিসংঘরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৪শ মানুষ নিহত হয়ে থাকতে পারে। আহত ১১ হাজার ৭শ’র মতো। নিরস্ত্র নাগরিকের ওপর এসকেএস, ‘টাইপ ফিফটি-সিক্স’ ও ‘বিডি- জিরো এইট’ বন্দুক দিয়ে সেভেন পয়েন্ট সিক্স টু এমএম গুলি চালানোর প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘঠিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা আমলে নিয়েছে জাতিসংঘ।



Source link