চুয়াডাঙ্গা ০৯:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস  – Dhaka Protidin


সারা বিশ্বের সব নাগরিকের জন্য তথ্য অধিকার নিশ্চিত করতে পালিত হয় তথ্য অধিকার দিবস।প্রতিবছরের ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস বিশ্বজুড়ে পালিত হয়।

স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়ে থাকে।আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করা একটি আদর্শ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য জরুরি। তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার বাক-স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিগণিত। তথ্য অধিকারকে জনগণের ক্ষমতায়নের একটি মাধ্যম হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।

যত বেশি তথ্যপ্রবাহ জনগণের দৌড়-গোড়ায় পৌঁছাবে, ততই সচেতনতা বাড়বে, বাড়বে কাজের গতিও।অবাধ তথ্যপ্রবাহ না থাকলে জনগণের মৌলিক মানবাধিকার আদায় সম্ভব নয়। ব্যক্তির অধিকার আদায়ে তথ্য অধিকার দিবসের গুরুত্ব অনেক।আমি ক্ষুদ্র কলাম লেখক কবির নেওয়াজ রাজ মনে করি,তথ্য অধিকার জনগণের ক্ষমতায়নের একটি কার্যকর মাধ্যম।

তথ্য অধিকারের মাধ্যমে এর সুফল নিশ্চিত করা গেলে সমাজে দুর্নীতির প্রবণতা কমবে।তথ্যের অবাধ, সঠিক ও সময়োচিত প্রকাশ একদিকে যেমন জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, অন্যদিকে কর্তৃপক্ষের সুশাসন নিশ্চিত হবে, জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক সমুন্নত থাকবে।তথ্য অধিকারচর্চা গতিশীল করা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে তথ্য কমিশন কাজ করবে, এটাই কাম্য।

তথ্য কমিশন এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে জনগণকে অধিকতর ক্ষমতায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তথ্যভিত্তিক সমাজ গড়ে আমরা গুণগতভাবে আরও সমৃদ্ধ হব—এটাই তথ্য অধিকার দিবসের প্রত্যাশা।

লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস”রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি”জার্নালিজম,এলএলবি।





সুত্র লিংক

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস  – Dhaka Protidin

আপডেটঃ ০৮:১৮:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪


সারা বিশ্বের সব নাগরিকের জন্য তথ্য অধিকার নিশ্চিত করতে পালিত হয় তথ্য অধিকার দিবস।প্রতিবছরের ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস বিশ্বজুড়ে পালিত হয়।

স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়ে থাকে।আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করা একটি আদর্শ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য জরুরি। তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার বাক-স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পরিগণিত। তথ্য অধিকারকে জনগণের ক্ষমতায়নের একটি মাধ্যম হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।

যত বেশি তথ্যপ্রবাহ জনগণের দৌড়-গোড়ায় পৌঁছাবে, ততই সচেতনতা বাড়বে, বাড়বে কাজের গতিও।অবাধ তথ্যপ্রবাহ না থাকলে জনগণের মৌলিক মানবাধিকার আদায় সম্ভব নয়। ব্যক্তির অধিকার আদায়ে তথ্য অধিকার দিবসের গুরুত্ব অনেক।আমি ক্ষুদ্র কলাম লেখক কবির নেওয়াজ রাজ মনে করি,তথ্য অধিকার জনগণের ক্ষমতায়নের একটি কার্যকর মাধ্যম।

তথ্য অধিকারের মাধ্যমে এর সুফল নিশ্চিত করা গেলে সমাজে দুর্নীতির প্রবণতা কমবে।তথ্যের অবাধ, সঠিক ও সময়োচিত প্রকাশ একদিকে যেমন জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, অন্যদিকে কর্তৃপক্ষের সুশাসন নিশ্চিত হবে, জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক সমুন্নত থাকবে।তথ্য অধিকারচর্চা গতিশীল করা ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে তথ্য কমিশন কাজ করবে, এটাই কাম্য।

তথ্য কমিশন এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে জনগণকে অধিকতর ক্ষমতায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তথ্যভিত্তিক সমাজ গড়ে আমরা গুণগতভাবে আরও সমৃদ্ধ হব—এটাই তথ্য অধিকার দিবসের প্রত্যাশা।

লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস”রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি”জার্নালিজম,এলএলবি।





সুত্র লিংক