চুয়াডাঙ্গা ১১:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তাপপ্রবাহে সুন্দরবনের বন্যপ্রাণীর পানিতে ও ছায়ায় অবস্থান

চলমান প্রচন্ড তাপপ্রবাহে অস্তির হয়ে উঠেছে সুন্দরবনের বিভিন্ন বন্যপ্রাণীও। গরম সহ্য করতে না পেরে সুন্দরবনের বানরগুলোর পানিতে নেমে বসে আছে। কোনটি আবার পানিতে ডুবোডুবিও করছে। যদিও সুন্দরবনে বানরের পানিতে নামার এমন দৃশ্য সচরাচর চোখে পড়েনা কারোরই।

 

এছাড়া কুমিরগুলোও পানিতে এবং ছায়ায় আশ্রয় নিয়েছে। আর হরিণ ও গুইসাপসহ যে সব বন্যপ্রাণী অহরহ দেখা যেতো তাও এখন দেখা যাচ্ছেনা তাপপ্রবাহের কারণে। করমজলে দর্শনার্থীদের আনন্দ উপভোগের জন্য আটকে রাখা হরিণগুলোও ছায়া অবস্থান নিয়েছে। খাবার দিলে রোদের মধ্যে ছায়া ছেড়ে খাবারও খেতে আসছেনা ওই হরিণগুলো। আর বাটাগুরবাস্কা প্রজাতির কচ্ছপগুলো আগে পুকুর থেকে ডাঙ্গায় উঠলেও তাপপ্রবাহের কারণে পানিতেই থাকছে সারাক্ষণ।

 

সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আজাদ কবির বলেন, করমজলের বানরগুলো গরম সহ্য করতে না পেরে পানিতে নেমে বসে আছে। আর কুমির ছায়ায় ও পানিতে এবং হরিণগুলোও ছায়ায় অবস্থান করছে। হরিণকে খাবার দিলেও ছায়া ছেড়ে রোদে খাবার খেতে আসছেনা। আর সব সময় হরিণ ও গুইসাপসহ অন্যান্য প্রাণী করমজলে দেখা গেলেও টানা তাপপ্রবাহে তা এখন আর দেখা যাচ্ছেনা। সেগুলোও গরমের কারণে বনের ভিতরে ছায়া শীতল জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে বলেও জানান তিনি।

 

প্রসংঙ্গ :

Powered by WooCommerce

তাপপ্রবাহে সুন্দরবনের বন্যপ্রাণীর পানিতে ও ছায়ায় অবস্থান

আপডেটঃ ০৭:২২:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

চলমান প্রচন্ড তাপপ্রবাহে অস্তির হয়ে উঠেছে সুন্দরবনের বিভিন্ন বন্যপ্রাণীও। গরম সহ্য করতে না পেরে সুন্দরবনের বানরগুলোর পানিতে নেমে বসে আছে। কোনটি আবার পানিতে ডুবোডুবিও করছে। যদিও সুন্দরবনে বানরের পানিতে নামার এমন দৃশ্য সচরাচর চোখে পড়েনা কারোরই।

 

এছাড়া কুমিরগুলোও পানিতে এবং ছায়ায় আশ্রয় নিয়েছে। আর হরিণ ও গুইসাপসহ যে সব বন্যপ্রাণী অহরহ দেখা যেতো তাও এখন দেখা যাচ্ছেনা তাপপ্রবাহের কারণে। করমজলে দর্শনার্থীদের আনন্দ উপভোগের জন্য আটকে রাখা হরিণগুলোও ছায়া অবস্থান নিয়েছে। খাবার দিলে রোদের মধ্যে ছায়া ছেড়ে খাবারও খেতে আসছেনা ওই হরিণগুলো। আর বাটাগুরবাস্কা প্রজাতির কচ্ছপগুলো আগে পুকুর থেকে ডাঙ্গায় উঠলেও তাপপ্রবাহের কারণে পানিতেই থাকছে সারাক্ষণ।

 

সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আজাদ কবির বলেন, করমজলের বানরগুলো গরম সহ্য করতে না পেরে পানিতে নেমে বসে আছে। আর কুমির ছায়ায় ও পানিতে এবং হরিণগুলোও ছায়ায় অবস্থান করছে। হরিণকে খাবার দিলেও ছায়া ছেড়ে রোদে খাবার খেতে আসছেনা। আর সব সময় হরিণ ও গুইসাপসহ অন্যান্য প্রাণী করমজলে দেখা গেলেও টানা তাপপ্রবাহে তা এখন আর দেখা যাচ্ছেনা। সেগুলোও গরমের কারণে বনের ভিতরে ছায়া শীতল জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে বলেও জানান তিনি।