চুয়াডাঙ্গা ১১:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
দীর্ঘ ২৮ বছর পর লক্ষ্মীপুরে গণ জমায়েত জামায়াতে ইসলামীর পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও নেওয়া হচ্ছে ব্যবস্থা ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি Pliwc Job circular 2025 ৪০৮ আরোহী নিয়ে ভারতে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘গো ব্যাক চুপ্পু’ স্লোগান ফ্যাসিবাদ যতই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, পারবে না: জামায়াত আমির দিল্লিতে গৃহবন্দী শেখ হাসিনা? | Barta Bazar আমরা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী : ড. ইউনূস জীবন বীমা কর্পোরেশন চাকরির খবর JBC Job Circular 2025 তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর, অন্যদের ওএসডির সিদ্ধান্ত

গোবিন্দগঞ্জে প্রচন্ড গরমে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা। কেউ বলে তালশাঁস, আবার কেউ বলে তালের চোখ,কেউ বলে তালকুরা বা আশাড়ি। বিভিন্ন নামে ডাকে এই মৌসুমি ফলকে। গরম বাড়ার সাথে সাথে এর চাহিদা বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে।

 

প্রচন্ড গরমে উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন হাট-বাজার ও রাস্তার মোড় কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস,আদালতের সামনে ভ্যানে বা বস্তি দোকান দিয়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস।

 

বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ্য মাসের অর্ধেক পর্যন্ত এ দেড় মাস চলে তালের শাঁস বিক্রি। বিক্রেতারা বিভিন্ন জেলা ঘুরে ঘুরে এসব তালের শাঁস কিনে নিয়ে এসে নিজ এলাকার হাট-বাজারে বিক্রি করেন। এ ফলটি খেতে যেমন সু-স্বাদু, তেমনি এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্ঠিগুণ। এ জন্যই গরমে সকলের কাছে তালের শাঁস বেশ প্রিয়। এ কারণে দেখা গেছে ক্রেতাদের বেশ চাহিদা।

 

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার চাষকপাড়া মহল্লার তালশাঁস বিক্রেতা আপেল মিয়া (৩৫) বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে, তখন বাজারে এটা পানি তাল বা তালের শাঁস হিসেবেই বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের শাঁস আকার ভেদে ২০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে। পাইকারি দামে কিনে এ ভাবে তালের শাঁস বিক্রি করে চলে তার সংসার।

 

সিহাব নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারের অন্য সব ফলে ফরমালিন বা কেমিক্যাল থাকলেও তালের শাঁসে কোনো ফরমালিন বা কেমিক্যাল মেশানো থাকে না। এতে শরিরের ক্লান্তিও দুর হয়। তাই গরমে তিনি তালের শাঁস খেয়ে থাকেন

avashnews

দীর্ঘ ২৮ বছর পর লক্ষ্মীপুরে গণ জমায়েত জামায়াতে ইসলামীর

avashnews

Powered by WooCommerce

গোবিন্দগঞ্জে প্রচন্ড গরমে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা

আপডেটঃ ০৬:১৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ মে ২০২৩

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা। কেউ বলে তালশাঁস, আবার কেউ বলে তালের চোখ,কেউ বলে তালকুরা বা আশাড়ি। বিভিন্ন নামে ডাকে এই মৌসুমি ফলকে। গরম বাড়ার সাথে সাথে এর চাহিদা বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে।

 

প্রচন্ড গরমে উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন হাট-বাজার ও রাস্তার মোড় কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস,আদালতের সামনে ভ্যানে বা বস্তি দোকান দিয়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস।

 

বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ্য মাসের অর্ধেক পর্যন্ত এ দেড় মাস চলে তালের শাঁস বিক্রি। বিক্রেতারা বিভিন্ন জেলা ঘুরে ঘুরে এসব তালের শাঁস কিনে নিয়ে এসে নিজ এলাকার হাট-বাজারে বিক্রি করেন। এ ফলটি খেতে যেমন সু-স্বাদু, তেমনি এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্ঠিগুণ। এ জন্যই গরমে সকলের কাছে তালের শাঁস বেশ প্রিয়। এ কারণে দেখা গেছে ক্রেতাদের বেশ চাহিদা।

 

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার চাষকপাড়া মহল্লার তালশাঁস বিক্রেতা আপেল মিয়া (৩৫) বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে, তখন বাজারে এটা পানি তাল বা তালের শাঁস হিসেবেই বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের শাঁস আকার ভেদে ২০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে। পাইকারি দামে কিনে এ ভাবে তালের শাঁস বিক্রি করে চলে তার সংসার।

 

সিহাব নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারের অন্য সব ফলে ফরমালিন বা কেমিক্যাল থাকলেও তালের শাঁসে কোনো ফরমালিন বা কেমিক্যাল মেশানো থাকে না। এতে শরিরের ক্লান্তিও দুর হয়। তাই গরমে তিনি তালের শাঁস খেয়ে থাকেন