চুয়াডাঙ্গা ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
র‌্যাব বিলুপ্ত করুন : জাতিসংঘ শেখ হাসিনার নির্দেশেই গণঅভ্যুত্থানে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ দেশে চোরাগোপ্তা হামলার নীলনকশা আওয়ামী লীগের গণতান্ত্রিক রূপান্তরে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী আয়ারল্যান্ড মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫-MBSTU Job Circular 2025 এবার প্রবাসীদের পাশে দাঁড়ালেন হাসনাত সিভিল সার্জন কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ (সকল জেলা) আমাদের বিয়ে ৪০-৫০ হাজার টাকার মধ্যেই হয়ে যায়: সারজিস বাংলাদেশের বাণিজ্যে পাকিস্তানের অবস্থান শক্তিশালী হচ্ছে, ভারত বিপাকে!

গোবিন্দগঞ্জে প্রচন্ড গরমে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা। কেউ বলে তালশাঁস, আবার কেউ বলে তালের চোখ,কেউ বলে তালকুরা বা আশাড়ি। বিভিন্ন নামে ডাকে এই মৌসুমি ফলকে। গরম বাড়ার সাথে সাথে এর চাহিদা বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে।

 

প্রচন্ড গরমে উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন হাট-বাজার ও রাস্তার মোড় কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস,আদালতের সামনে ভ্যানে বা বস্তি দোকান দিয়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস।

 

বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ্য মাসের অর্ধেক পর্যন্ত এ দেড় মাস চলে তালের শাঁস বিক্রি। বিক্রেতারা বিভিন্ন জেলা ঘুরে ঘুরে এসব তালের শাঁস কিনে নিয়ে এসে নিজ এলাকার হাট-বাজারে বিক্রি করেন। এ ফলটি খেতে যেমন সু-স্বাদু, তেমনি এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্ঠিগুণ। এ জন্যই গরমে সকলের কাছে তালের শাঁস বেশ প্রিয়। এ কারণে দেখা গেছে ক্রেতাদের বেশ চাহিদা।

 

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার চাষকপাড়া মহল্লার তালশাঁস বিক্রেতা আপেল মিয়া (৩৫) বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে, তখন বাজারে এটা পানি তাল বা তালের শাঁস হিসেবেই বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের শাঁস আকার ভেদে ২০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে। পাইকারি দামে কিনে এ ভাবে তালের শাঁস বিক্রি করে চলে তার সংসার।

 

সিহাব নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারের অন্য সব ফলে ফরমালিন বা কেমিক্যাল থাকলেও তালের শাঁসে কোনো ফরমালিন বা কেমিক্যাল মেশানো থাকে না। এতে শরিরের ক্লান্তিও দুর হয়। তাই গরমে তিনি তালের শাঁস খেয়ে থাকেন

avashnews

র‌্যাব বিলুপ্ত করুন : জাতিসংঘ

avashnews

Powered by WooCommerce

গোবিন্দগঞ্জে প্রচন্ড গরমে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা

আপডেটঃ ০৬:১৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ মে ২০২৩

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বেড়েছে তাল শাঁসের চাহিদা। কেউ বলে তালশাঁস, আবার কেউ বলে তালের চোখ,কেউ বলে তালকুরা বা আশাড়ি। বিভিন্ন নামে ডাকে এই মৌসুমি ফলকে। গরম বাড়ার সাথে সাথে এর চাহিদা বেড়েছে সাধারণ মানুষের কাছে।

 

প্রচন্ড গরমে উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন হাট-বাজার ও রাস্তার মোড় কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস,আদালতের সামনে ভ্যানে বা বস্তি দোকান দিয়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস।

 

বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ্য মাসের অর্ধেক পর্যন্ত এ দেড় মাস চলে তালের শাঁস বিক্রি। বিক্রেতারা বিভিন্ন জেলা ঘুরে ঘুরে এসব তালের শাঁস কিনে নিয়ে এসে নিজ এলাকার হাট-বাজারে বিক্রি করেন। এ ফলটি খেতে যেমন সু-স্বাদু, তেমনি এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্ঠিগুণ। এ জন্যই গরমে সকলের কাছে তালের শাঁস বেশ প্রিয়। এ কারণে দেখা গেছে ক্রেতাদের বেশ চাহিদা।

 

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার চাষকপাড়া মহল্লার তালশাঁস বিক্রেতা আপেল মিয়া (৩৫) বলেন, তাল যখন কাঁচা থাকে, তখন বাজারে এটা পানি তাল বা তালের শাঁস হিসেবেই বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের শাঁস আকার ভেদে ২০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। প্রতিটি তালের ভিতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে। পাইকারি দামে কিনে এ ভাবে তালের শাঁস বিক্রি করে চলে তার সংসার।

 

সিহাব নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারের অন্য সব ফলে ফরমালিন বা কেমিক্যাল থাকলেও তালের শাঁসে কোনো ফরমালিন বা কেমিক্যাল মেশানো থাকে না। এতে শরিরের ক্লান্তিও দুর হয়। তাই গরমে তিনি তালের শাঁস খেয়ে থাকেন