নব্বই দশকের উজ্জ্বল নক্ষত্র সালমান শাহ’র মৃত্যু নিয়ে তানিম রহমান অংশু নির্মাণ করেছেন ওয়েব ফিল্ম ‘বুকের মধ্যে আগুন’।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বের মারা যান তিনি। কিন্তু তার মৃত্যুটা স্বাভাবিক ছিলো না। সেটা আত্মহত্যা না হত্যা সেটি নিয়ে এখনো রয়েছে ধোঁয়াশা।
ওয়েব ফিল্মটি নির্মানের পর থেকেই এটি মুক্তি দিতে মানা করা হয়েছিলে সালশান শাহ’র পরিবারের পক্ষ থেকে। কিন্তু সেই মানা না শুনে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে এটি মুক্তি দেয়া হয়।
এদিকে ‘বুকের ভিতর আগুন’ নির্মাণ বন্ধে কেন পদক্ষেপ নয় মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) বিচারপতি খসরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ৪ সপ্তাহের এ রুল জারি করেন।
গত ২ মার্চ রাতে অনেকটা চুপিসারে এই ওয়েব সিরিজ মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্লাটফরম হইচইয়ে।
গত জানুয়ারিতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘বুকের মধ্যে আগুন’ ওয়েব সিরিজের গল্প নিয়ে ধারণা দেয় হইচই। সিরিজটির ঘোষণা আসার পর এর গল্পের প্রেক্ষাপট জেনে নানা মন্তব্য করতে থাকেন অনেকে। ফেব্রুয়ারিতে সিরিজ নিয়ে আপত্তি তোলেন সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরী ও মামা আলমগীর কুমকুম।
সিরিজটি প্রচার বন্ধের হাইকোর্টে একটি রিট করেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। সালমানের মামা ৫ ফেব্রুয়ারি একটি লিগ্যাল নোটিস পাঠান হইচইকে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, সালমান শাহ ও তার জীবন নিয়ে মিথ্যা, মনগড়া ও অসম্মানজনকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।