চুয়াডাঙ্গা ১২:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অ্যাডিনো ভাইরাসে আরও ৩ জনের মৃত্যু

পশ্চিমবঙ্গে ক্রমেই ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস। এবার গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এই ভাইরাসও করোনার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে।

 

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিসিরায় শিশু হাসপাতালে আট মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়। পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে ভর্তি ছিল ওই শিশু। রোববার সকালে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি আরেক শিশু। শিশুটির মা-বাবা জানায়, তাদের বাড়ি নদীয়ায়।

 

অন্যদিকে, শনিবার বিসিরায় শিশু হাসপাতালে হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুরের বাসিন্দা স্বপন রায় ও লক্ষ্মী রায়ের ৯ মাসের কন্যাসন্তান মারা যায়। ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে অ্যাডিনোভাইরাস উল্লেখ করা হয়।

 

ডাক্তার বাসুদেব মণ্ডল জানান, শিশুদের ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিট খুব সহজলভ্য নয়। সরকারি হাসপাতালে কতগুলো বেড ফাঁকা আছে, তা পরিস্কার করে জানা যাচ্ছে না। তাই বাচ্চাদের নিয়ে সতর্ক থাকুন। সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। জ্বর- সর্দি-কাশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 

Powered by WooCommerce

অ্যাডিনো ভাইরাসে আরও ৩ জনের মৃত্যু

আপডেটঃ ০১:০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

পশ্চিমবঙ্গে ক্রমেই ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস। এবার গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এই ভাইরাসও করোনার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে।

 

সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিসিরায় শিশু হাসপাতালে আট মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়। পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে ভর্তি ছিল ওই শিশু। রোববার সকালে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি আরেক শিশু। শিশুটির মা-বাবা জানায়, তাদের বাড়ি নদীয়ায়।

 

অন্যদিকে, শনিবার বিসিরায় শিশু হাসপাতালে হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুরের বাসিন্দা স্বপন রায় ও লক্ষ্মী রায়ের ৯ মাসের কন্যাসন্তান মারা যায়। ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে অ্যাডিনোভাইরাস উল্লেখ করা হয়।

 

ডাক্তার বাসুদেব মণ্ডল জানান, শিশুদের ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিট খুব সহজলভ্য নয়। সরকারি হাসপাতালে কতগুলো বেড ফাঁকা আছে, তা পরিস্কার করে জানা যাচ্ছে না। তাই বাচ্চাদের নিয়ে সতর্ক থাকুন। সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। জ্বর- সর্দি-কাশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।